Quantcast
Channel: ফান – Amar Bangla Post
Viewing all 20 articles
Browse latest View live

একটু হাসুন। কিছু হাসির কৌতুক।

$
0
0

fun 2আপনাকে একটু আনন্দ দিতেই আমাদের এই ক্ষুদ্র প্রয়াস।

হাসির বাক্স ১

দাদু ও নাতির মধ্যে কথা হচ্ছে—

নাতিঃ আচ্ছা দাদু তোমার বয়স কত?

দাদুঃ কুড়ি বছর।

নাতিঃ তোমার চুল পেকে গেছে, নাতি নাতনি আছে, তবু তুমি বলছ তোমার কুড়ি বছর! কি বলছ দাদু?

দাদুঃ আমি যে কুড়ির বেশি গুনতে পারি না, তাই আমার বয়স কুড়ি বছর।laugh

হাসির বাক্স ২

নানুঃ আজমল, তোমার বয়স এখন কত নানু ভাই?

নাতিঃ সাত।

নানুঃ সে তো দু’বছর ধরেই বলছ?

নাতিঃ ঠিকই শুনছেন, নানু ভাই। আমি অন্যের মতো আজ এক রকম কাল অন্য রকম কথা বলি না।laugh

হাসির বাক্স ৩

নাতিঃ আমাদের বাড়ির সামনের ভদ্রলোক কি গরীব আর কিপ্টে?

নানুঃ কেন রে, কি হয়েছে। না তেমন কিছু নয়।

নাতিঃ ওদের ছোট মেয়েটি মাত্র চার আনা পয়সা গিলে ফেলেছে তাই সেটা বার করতে কী কান্ডই না করছে।cheeky

হাসির বাক্স ৪

নানু ও নাতির মধ্যে লৌহযুগ নিয়ে আলোচনা হচ্ছে—

নানুঃ তুমি কি জান একটা সোয়েটার তৈরি করার জন্য তিনটি ভেড়ার প্রয়োজন হয়?

নাতিঃ কী আশ্চর্য! নানু আমি জানতামই না ভেড়ার সোয়েটার বুনতে পারে।indecision

হাসির বাক্স ৫

নানু ও নাতির মধ্যে কথা হচ্ছে—

নানুঃ বলতে পারিস, তোর বাবার বয়স এখন কত হলো?

নাতিঃ কেন, দশ বছর।

নানুঃ তা কি করে হয়? তোর বয়সই তো দশ বছর।

নাতিঃ সে জন্যই তো বলছি, আমার জম্মের পরই তো তিনি বাবা হয়েছেন।angel

হাসির বাক্স ৬

বাবা আর ছেলের মধ্যে কথা হচ্ছে—

বাবাঃ বুঝলে বাবা, এক জায়গায় বারবার যেতে নাই। আদর থাকে না।

ছেলেঃ ঠিকই বলেছ বাবা, সে জন্যই তো প্রতিদিন স্কুলে যেতে চাই না। অথচ মা আমাকে পিটিয়ে স্কুলে পাঠান।laugh

হাসির বাক্স ৭

ছেলে পরীক্ষা দিয়ে বাড়ি ফিরলে বাবা বললেন—

বাবাঃ কি খোকা পরীক্ষা কেমল হল?

ছেলেঃ ভালো।

বাবাঃ ফাস্ট হতে পারবে তো?

ছেলেঃ আশা করি ফাস্ট না হলেও সেকেন্ড হবো।

বাবাঃ খুশী হয়ে বললেন তোমাদের ক্লাসে ছাত্র কয়জন?

ছেলেঃ দুইজন।laugh

হাসির বাক্স ৮

ছেলেঃ বাবা তুমি নাকি ঘুষ খাও?

বাবাঃ তুমি দেখেছ?

ছেলেঃ না শুনেছি।

বাবাঃ শুনা কথায় কান দিতে নেই।

         কিছু দিন পর—

বাবাঃ তুমি নাকি পরীক্ষায় ফেল করেছ?

ছেলেঃ তুমি কি দেখেছ বাবা?

বাবাঃ না শুনেছি।

ছেলেঃ শুনা কথায় কান দিতে নেই বাবা।laugh

হাসির বাক্স ৯

বাবা ছেলের মধ্যে কথা হচ্ছে—

বাবাঃ হ্যারে পল্টু। তোর অংক পরীক্ষা কেমন হয়েছে?

ছেলেঃ ভালোই হয়েছে বাবা। শুধু একটা অংক ভুল হয়েছে মনে হয়।

বাবাঃ আর বাকী গুলো?

ছেলেঃ এগুলো তো করতেই পারলাম না।laugh

হাসির বাক্স ১০

বাবা ও ছেলের মধ্যে কথা হচ্ছে—

বাবাঃ ওঠে পড় খোকা, দেখছিস না সূর্য ওঠে গেছে। পড়তে বস।

ছেলেঃ কিন্তু বাবা, সূর্য তো সন্ধ্যা ৬ টা বাজতে না বাজতে বিছানায় চলে যায়। আর আমাকে যে রাত ১১ টা পর্যন্ত পড়তে হয়।laugh

হাসির বাক্স ১১

বাবাঃ কিরে মুহিত এখন তুমি কী করছ?

ছেলেঃ কেন বাবা,আমি তো পড়ছি।

বাবাঃ বলতো কি পড়ছ?

ছেলেঃ ভূগোল।

বাবাঃ আচ্ছা বলতো গাইবান্ধা কোথায়?

ছেলেঃ কেন বাবা, গাইটা তো আমাদের ঘরেই বাঁধা আছে?laugh

হাসির বাক্স ১২

মা তার ছেলেকে পড়ার জন্য তাগাদা দিচ্ছেন। মার অবশ্য বেশ রসবোধ।

মাঃ এই তাড়াতাড়ি পড়তে বস। পড়া শেষ করে খাবি।

ছেলেঃ মা আমার তো সিংহভাগ প্রশ্ন শেখা হয়ে গেছে।

মাঃ শুধু সিংহ ভাগ শেষ করলেই হবে না, গরুভাগ, ছাগলের ভাগ, মহিষের ভাগ, সেগুলো কখন শেষ হবে.?surprise

হাসির বাক্স ১৩

মাঃ ইতিহাস পরীক্ষায় নম্বর কত পেয়েছো?

ছেলেঃ পায়নি।

মাঃ কেন?

ছেলেঃ কি করব। আমার জম্মের পূর্বের সব ঘটনা যে লিখতে বলেছে?indecision

হাসির বাক্স ১৪

মা ও মেয়ের মধ্যে কথা হচ্ছে—

মেয়েঃ মা, আমি নদীতেব সাঁতার কাটতে যাই?

মাঃ না, নদীতে এখন অনেক পানি। ডুবে যাবে।

মেয়েঃ আমি তো সাঁতার জানি মা।

মাঃ জানলেও যাওয়া যাবে না। পানিতে অনেল স্রোত।

মেয়েঃ কিন্তু বাবাতো সাঁতার কাটতে গেছে। তাঁকে মানা করোনি কেন?

মাঃ তোমার বাবার জীবন বীমা করা আছে।cool

হাসির বাক্স ১৫

বোনঃ ভাইয়া আমি যখন গান গায় তখন তুই বাইরে দাঁড়িয়ে থাকিস কেন রে?

ভাইয়াঃ মা মনে করতে পারে, আমি তোকে মেরেছি, আর তুই কাঁদছিস।crying

 

The post একটু হাসুন। কিছু হাসির কৌতুক। appeared first on Amar Bangla Post.


শিক্ষক ছাত্র-ছাত্রীর হাঁসির কৌতুক

$
0
0

এই পোস্ট গুলো শুধু মাত্র মজা দেওয়ার জন্য।

01

এক ছাত্র পরীক্ষার হলে বসে প্রশ্ন পত্র নিয়ে বেশ অসুস্থ্য হয়ে বিড় বিড় করছে—

শিক্ষকঃ কি ব্যাপার তুমি খাতায় না লিখে বসে বসে উসখুস করছ কেন?

ছাত্রঃ স্যার, প্রশ্ন যে রকম কঠিন এসেছে লিখতে আমার বারোটা বেজে যাবে!!

শিক্ষকঃ তাতে কি? পরীক্ষা ত চলবে ঠিক একটা পর্যন্ত।

02

এক ছাত্র পরীক্ষার হলে বসে প্রশ্নপত্র নিয়ে বেশ অস্থির হয়ে বিড় বিড় করছে।

শিক্ষকঃ কী ব্যাপার তুমি খাতায় না লিখে বসে বসে উসখুস করছ কেন?

ছাত্রঃ প্রশ্ন যে রকম কঠিন এসেছে লিখতে আমার বারোটা বাজবে।

শিক্ষকঃ তাতে কি এখন তো এগারোটা বাজে।

03

এক ছাত্র তার বন্ধুকে চিৎকার করে নিহা নিহা বলে ডাকছে—

শিক্ষকঃ এই নিরঞ্জন তুমি নিহা নিহা বলে কাকে ডাকছ?

ছাত্রঃ   আমার বন্ধুকে স্যার।

শিক্ষকঃ নিহা কন ছেলের নাম হতে  পারে?

ছাত্রঃ না, মানে ওর আসল নাম  নিরঞ্জ হাওলাদার স্যার! আমরা সংক্ষেপে নিহা বলে ডাকি।

শিক্ষকঃ ভাগ্যিস তোদের কালে আমার জম্ম হয়নি।

আমার নাম শান্তুনু লাহিড়ী। (শালা)

04

একদিন এক শিক্ষক তার ছাত্রের কাছে প্রশ্ন করলেন বলতো তোমার সামনে যদি একদিকে কিছু টাকা আর অন্যদিকে জ্ঞান রাখা হয় তবে তুমি কোনটা নিবে?

অনন্যাঃ এটা সোজা স্যার। আমি অবশ্যই টাকা নেব!

শিক্ষকঃ আমি হলে জ্ঞান্টাই নিতাম।

অনন্যাঃ যার যেটার অভাব সে তো সেটাই নেবে স্যার।

05

কলেজে যুক্তিবিদ্যার ক্লাস চলছে। এক পর্যায়ে শিক্ষক এক ছাত্রকে দাঁড় করালেন এবং বললেন—

শিক্ষকঃ আচ্ছা ধর, তুমি চেয়ারে বসেছ চেয়ার মাটিতে স্পর্শ করে আছে অর্থাৎ তুমি মাটিতে বসেছ। এ রকম একটা উদাহরণ দাও তো?

ছাত্রঃ ধরুণ স্যার, আপ্নিন মুরগী খেয়েছেন আর মুরগি কেঁচো খেয়েছে সুতরাং আপনি কেঁচো খেয়েছেন।

শিক্ষকঃ খুব হয়েছে ।  বস।

06

ছাত্র এবং শিক্ষকের মধ্যে কথা হচ্ছে—

শিক্ষকঃ কী ব্যাপার! তুমি গতকাল স্কুলে আসনি কেন?

ছাত্রঃ বৃষ্টির জন্য আসতে পারিনি।

শিক্ষকঃ বৃষ্টি, বলো কী? আরে একে তো শীতকাল তার উপর গতকাল বৃষ্টি হলে তো আমরাও টের পেতাম!

ছাত্রঃ টের পাবেন ক্যামনে স্যার! এই বৃষ্টি তো সেই বৃষ্টি নয়। বৃষ্টি হচ্ছে আমার খালাতো বোন। ঈদের ছুটিতে বেড়াতে এসেছে। তাই ওকে ফেলে স্কুলে আসা হয়নি।

07

শিক্ষক ক্লাসে পড়াচ্ছেন—

শিক্ষকঃ আচ্ছা বলতে পারো দুধের সঙ্গে বিড়ালের কোনখানে মিল আছে?

ছাত্রঃ স্যার, এটা তো খুব সহজ প্রশ্ন।

শিক্ষকঃ তাহলে বলো।

ছাত্রঃ স্যার দুটো থেকেই “ছানা” পাওয়া যায়।

08

শিক্ষক দ্বিতিয় শ্রেণীর ছাত্রী পড়াচ্ছেন বাড়িতে—

শিক্ষকঃ বলতো ‘মাই হেড’ মানে আমার মাথা।

ছাত্রীঃ ‘মাই হেড’ মানে স্যারের মাথা।

ছাত্রীর বাবাঃ বল ‘মাই হেড’ মানে আমার মাথা।

ছাত্রীঃ ‘মাই হেড’ মানে বাবার মাথা।

ছাত্রীর ভাই, বল ‘মাই হেড’ মানে আমার মাথা।

ছাত্রীঃ ‘মাই হেড’ মানে ভাইয়ার মাথা, এরপর মা।

ছাত্রীর মাঃ বল ‘মাই হেড’ মানে আমার মাথা।

09

ছাত্রীঃ এবার  বুঝেছি ‘মাই হেড’ মানে সবার মাথা।

 

শিক্ষকঃ বলো তো! টেবিলে যদি পাঁচটা মাছি থাকে, আর একটি মাছি থাপ্পর দিএয় মেরে ফেলা হয় তাহলে টেবিলে আর কয়টা মাছি থাকবে?

ছাত্রঃ একটা স্যার।

শিক্ষকঃ অবাক হয়ে, কিভাবে?

ছাত্রঃ সবগুলো উড়ে যাবে, শুধু মরাটা পড়ে থাকবে।

 

The post শিক্ষক ছাত্র-ছাত্রীর হাঁসির কৌতুক appeared first on Amar Bangla Post.

দুই বান্ধবীর হাঁসির কৌতুক

$
0
0

smil-2দুই বান্ধবীর হাঁসির কৌতুক। আপনাদেরকে একটু আনন্দ দিতেই আমাদের ক্ষুদ্র আয়োজন।

 

 

01 দুই বান্ধবীর কথা হচ্ছে—

১ম বান্ধবীঃ দেখ দেখ ঐ ছেলেটা আমাকে কেমন বিরক্ত করছে? আমার ধৈর্যের বাধ ভেঙ্গে যাচ্ছে।

২য় বান্ধবীঃ সে কিরে! ছেলেটা তো দেখলাম একবারও তোর দিকে ফিরে চায়নি। অথচ তুই বলছিস বিরক্ত করছে?

১ম বান্ধবীঃ আহা! সে জন্যই তো বিরক্ত হচ্ছি। এত সেজেগুজে এলাম অথচ ফিরেও তাকাচ্ছে না।

02 দুই চাপাবাজ বান্ধবী আলাপ করছে—

প্রথম বান্ধবীঃ জানিস কেয়া, আমার বাবা এই শাড়ীটা ১৫ হাজার টাকা দিয়ে কিনে  দিয়েছেন।

দ্বিতীয় বান্ধবীঃ ও এই শাড়ীটা তো আমার বাবা আমার জন্য কিনতে চেয়েছিলেন কিন্তু পছন্দ হয়নি বলে রেখে এসেছেন।

03 অনেক দিন পর দুই বান্ধবীর দেখা। স্বামী সংসার নিয়ে কথা হচ্ছে—

প্রথম জনঃ জানিস আমার স্বামীকে না প্রতিদিন ধারালো ক্ষুর, ব্লেড আর কাঁচি ব্যবহার করতে হয়।

দ্বিতীয় জনঃ (অবাক হয়ে) ওমা। কী বলিস। তোর স্বামী কি সন্ত্রাসী।

প্রথম জনঃ না না, আমার স্বামী একজন আদর্শ নাপিত।

The post দুই বান্ধবীর হাঁসির কৌতুক appeared first on Amar Bangla Post.

ধাঁধাঁর আসর পর্ব (১)

$
0
0

ধাঁধাঁ ১.enlightened

তিন অক্ষরে নামটি তার আছে সবার ঘরে,

প্রথম অক্ষর কেটে দিলে খেতে ইচ্ছে করে।

মাঝের অক্ষর উড়ে গেলে বাজে সুরে সুরে।

উঃ–বিছানা। 

ধাঁধাঁ ২.

তিন বর্ণে নাম তার পুস্প কুরে বাস,

দুয়ে তিনে হের মোরে ফরেতে প্রকাশ

এ তিনে যাহা পাও তারে খেরে সবে,

বরো দেখি কোন নামে চলি ভবে

উঃ—বকুল ফুল।

ধাঁধাঁ ৩.

তিন অক্ষরে নাম মোর নাচতে পারি ভাল,

শেষের অক্ষর বাদ দিলে মারতেও পারি ভাল

উঃ—লাটিম।

ধাঁধাঁ ৪.

তিন বর্ণে নাম তার কে বলিতে পারে,

গৃহ ছাড়া থাকে না সে সবে চিনে তারে।

আদি বর্ণ ছেড়ে দিলে পানি যে গড়ায়,

মধ্যম ছাড়িতে তাতে পানি রাখা যায়।

শেষ বর্ণ ছাড় যদি জ্ঞানের মশাল,

ইহা বিনা ধরাতলে সকলি বেতাল।

উঃ–জানালা

ধাঁধাঁ ৫.

তিন অক্ষরে নাম ভাই আছে দুনিয়ায়,

শেষের অক্ষর বাদ দিলে ভাই,

বাংলায় অর্থ তৈরি হতে হয়।

উঃ—রেডিও

ধাঁধাঁ ৬.

তিন বর্ণে নাম যার অনেকেই খায়,

পেট কেটে দিলে তার তাক হয়ে যায়।

শেষ বর্ণ বিহনে সেজে পিতলেতে রয়,

বলো নবীন ভাই-বোনেরা কোন সে বস্তু হয়।

উঃ—তামাক। 

ধাঁধাঁ ৭.

রজনীতে জম্ম তার দিবসে মরণ,

বিনাশ্রমে শূন্যপথে করে সে ভ্রমণ,

ক্ষণে দর্শন হয়ে ক্ষণে অদর্শন,

হঠাৎ পড়িলে সবে বলে অলক্ষণ।

উঃ–তারা

ধাঁধাঁ ৮.

তোমার বৌ তুমি গেলে দেয় না,

কিন্তু আমি গেলে দেয়।

উঃ–ঘোমটা।

ধাঁধাঁ ৯.

রাতের নিঝুম পথে কে চলেছে ছুটে,

রয়েছে কাছে অনেক টাকা পাছে বা কেউ লুটে

উঃ—রানার।

ধাঁধাঁ ১০.

তোর দেশেতে সূর্য ওঠে

সকাল বেলা ভোর বেলাতে

বলতো দেহি কোন দেশেতে

সূর্য ওঠে মাঝ রাতেতে।

উঃ–নরওয়ে।

ধাঁধাঁ ১১.

রাঙ্গা বিবি জামা গায়,

কাটিলে বিবি দুই খান হয়।

উঃ—মসুরির ডাল।

ধাঁধাঁ ১২.

অন্ধ নদী পিছল পথ

হয়না দিন, সদা রাত,

নদীর জন্য সোবেশাম,

পায়ে পড়ে মাথার ঘাম।

উঃ—পেট।

ধাঁধাঁ ১৩.

রাত্রিকালে আঁধারেতে যার যার ঘরে,

তার বাড়িতে সকল লোকে কান্নাকাটি করে।

উঃ—চোর।

ধাঁধাঁ ১৪.

আকাশ ধুমধুম পাতালে কড়া,

ভাঙ্গল হাঁড়ি লাগল জোড়া।

উঃ—মেঘের ডাক ও বিজলী।

ধাঁধাঁ ১৫.

কোন প্রাণী বল দেহি ছয় ছয় পায়ে হাঁটে,

ঘুরতে তাকে তোমরা দেখো

যেথায় খুশি পথে গাটে।

উঃ—পিঁপড়া।

ধাঁধাঁ ১৬.

আল্লাহর তৈরী পথ, সাত রঙ্গে সৃষ্টি,

কভু কভু দেখা যায়, হয় যদি বৃষ্টি।

উঃ—রংধনু।

ধাঁধাঁ ১৭.

আল্লাহর তৈরী রাস্তা,

তৈরি মানুষের সাধ্য নেই।

হরেক রকম নাম তার

বলোতো কি জিনিষ তা?

উঃ—রংধনু।

ধাঁধাঁ ১৮.

আল্লাহর কি কুদরত,

লাঠির মধ্যে শরবত।

উঃ—ইক্ষু।

ধাঁধাঁ ১৯.

আকাশে ঝিকিমিকি,

চৌতালায় তার বাস।

তাকে আবার,

মানুষের খাইতে বড় আশা।

উঃ—হুক্কা।

ধাঁধাঁ ২০.

আকাশে থাকে, অতশে নেই,

নাম কী তার বল তো ভাই?

উঃ—ক।

ধাঁধাঁ ২১.

আট পা, ষোল হাটু, বসে থাকে বীর বাঁটু,

শূন্যে পেতে জাল, শিকার ধরে সর্বকাল।

উঃ—মাকড়সা।

ধাঁধাঁ ২২.

আকাশে আছি, বাতাসে আছি,

নাই পৃথিবীতে।

চাঁদ আর তারায় আছি,

নাই কিন্তু সূর্যতে।

উঃ—আঁধার।

ধাঁধাঁ ২৩.

আকাশ থেকে পড়ল ফল,

ফলের মধ্যে শুধুই পানি।

উঃ—শিলা।

ধাঁধাঁ ২৪.

আকাশে উড়ি আমি,

পাখির আকারে।

মাছ ধরে যাই আমি

দৈত্যের রূপ ধরে।

উঃ—বক।

ধাঁধাঁ ২৫.

আকাশে নাতাসে আছি,

পৃথিবীতে নেই।

চাঁদ আর তারায় আছি

সূর্যতে নেই।

উঃ—আকার।

ধাঁধাঁ ২৬.

আকাশে মস্তক যার পাতালে আঙ্গুল,

মাথার উপর আছে এক ছাতা।

প্রশারিয়া সুত যদি ভূমি হয় স্থিতি

আনন্দেতে নরগণ ধায় দ্রুত গতি।

উঃ—তাল গাছ।

ধাঁধাঁ ২৭.

আগা গোড়া কাটা,

চুলের জন্য সৃষ্টি।

উঃ—চিরুনী।

ধাঁধাঁ ২৮.

আকাশেতে জম্ম তার,

দিবা রাতি থাকে।

লোকে কিন্তু রাত্রিতে

কেবল দেখে।

উঃ—তারা।

ধাঁধাঁ ২৯.

আগ কেটে বাগ কেটে রূপিলাম চারা,

ফল  নেই, ফুল নেই, শুধু লতায় ভরা।

উঃ—পান।

ধাঁধাঁ ৩০.

আকাশের বড়ো উঠান,

ঝাড়ু দেওয়ার নেই।

এই যে ফুল ফুটে আছে,

ধরবার কেউ নেই।

উঃ—তারা।

ধাঁধাঁ ৩১.

আকাশ হতে পড়ল কল,

তার মধ্যে রক্ত।

বলতে হবে,

কি নাম তার?

উঃ—কালোজাম।

ধাঁধাঁ ৩২.

আসবে তারা যাদের স্বভাব,

ভাত ছড়ালে হবে না অভাব।

উঃ—কাক।

ধাঁধাঁ ৩৩.

আসলে নকল দেখি,

মাথা কেটে সিক্ত নাকি।

শেষ জোড়া দু নম্বরটা,

তাই নিয়ে যায় শিকারী।

উঃ—ভেজাল।

ধাঁধাঁ ৩৪.

আঘাত নয়,

দেশের নাম,

বলতে পারলে সম্মান।

উঃ—ঘানা।

ধাঁধাঁ ৩৫.

আচার্য মহাশয় বলেন,

কিন আশ্চর্য কথা!

কোল কালে কে শুনেছে,

ফলের আগায় পাতা।

উঃ—আনারস।

ধাঁধাঁ ৩৬.

ইংরেজিতে বাদ্য, বাংলায় খাদ্য

কিবা সেই ফল, চট করে বল।

উঃ—বেল।

ধাঁধাঁ ৩৭.

আট পায়ে চলি আমি,

চার পায়ে বসি।

কুমির নই, বাঘ তো নই

আস্ত মানুষ কিন্তু গিলি।

উঃ—পালকি।

ধাঁধাঁ ৩৮.

উপরে তা দিলে অন্ডতে হয় বাচ্চা

লেজ বাদ দিলে মাথা বাঁচায় আস্থা।

উঃ—ছাতা।

ধাঁধাঁ ৩৯.

আট চালা ঘর তার,

একটিই খুঁটি

ঘর বন্ধ করতে হলে

তার টিপতে হয় টুটি।

উঃ—ছাতা।

ধাঁধাঁ ৪০.

আদি স্থানে একুশ দিয়ে

পাঁচ অংকের সংখ্যা ভাই।

চার দিয়ে করলে গুণ

উল্টে যায় সংখ্যাটাই।

উঃ—২১৯৭৮।  

ধাঁধাঁ ৪১.

আমি যখন এলাম, কেন তুমি এলে না

তুমি যখন এলে, কতো কি খেলে,

একবার গেলে, ফের তুমি এলে,

কিন্তু হায়! বৃদ্ধাকালে মোরে ছেড়ে গেলে।

উঃ—দাঁত।

ধাঁধাঁ ৪২.

আমি যারে আনতে গেলাম,

তারে দেখে ফিরে এলাম

সে যখন চলে গেলো

তখন তারে নিয়ে এলাম।

উঃ—বৃষ্টিও পানি।

ধাঁধাঁ ৪৩.

উপরে চাপ নীচে চাপ,

মধ্যেখানে চেরোয় সাপ।

উঃ—জিহ্বা।

ধাঁধাঁ ৪৪.

আমি যাকে মামা বলি,

বাবাও বলে তাই,

ছেলেও মামা বলে,

মাও বলে তাই।

উঃ—চাঁদ

ধাঁধাঁ ৪৫.

উপর থেকে পড়ল বুড়ি রঙ্গিন জামা গায়,

যে পায় সে ঘরে নিয়ে রস তার খায়।

উঃ—তাল।

ধাঁধাঁ ৪৬.

আমি তুমি একজন

দেখবে একই রূপ।

আমি কতো কথা কই,

তুমি কেন চুপ।

উঃ—ছবি।

ধাঁধাঁ ৪৭.

এপারে ঢেউ, ওপারে ঢেউ

মধ্যিখানে বসে আছে,

বুড়া বেটার বউ।

উঃ—শাপলা।

ধাঁধাঁ ৪৮.

আত্মীয়রা বসাতে পারে না ভাগ,

চোরে করতে পারে না চুরি।

দান করলে হয় না ক্ষয়।

বলতো দেখি কোন জিনিষ হয়।

উঃ—জ্ঞান।

ধাঁধাঁ ৪৯.

ইড়িং বিড়িং তিড়িং ভাই,

চোখ দুটি তার মাথা নাই।

আছে দুটি বাঁকা হাত,

পানিতে বসে খায় ভাত ।

উঃ—কাঁকড়া।

ধাঁধাঁ ৫০.

এক গোছা দড়ি,

গোছাতে না পারি।

উঃ—রাস্তা।

The post ধাঁধাঁর আসর পর্ব (১) appeared first on Amar Bangla Post.

ধাঁধাঁর আসর পর্ব (২)

$
0
0

ধাঁধাঁর ৫১. laughdevilenlightened

উপর থেকে এলে পাখি

সাদা কাপড় পরে।

ভোজনে বসলে পাখি

মাছ ধরে মারে।

উঃ—বক।

ধাঁধাঁর ৫২.

উপর থেকে এলো পাখি,

শন শন করে।

মরা পাখী কিন্তু,

ধান খায় কড়মড় করে।

উঃ—ঢেকি।

 

ধাঁধাঁর ৫৩.

উপর হতে পড়লো বুড়ি,

কাথা কম্বল লয়ে।

ভাসতে ভাসতে যায় বুড়ি

কানাই নগর দিয়ে।

উঃ—তাল।

ধাঁধাঁর ৫৪.

উত্তর-দক্ষিণ-পূর্ব-পশ্চিম

দালান বাড়ি কোঠা।

ভাত শালিকে বলে গেলো,

ফলের আগায় পাতা।

উঃ—আনারস।

ধাঁধাঁর ৫৫.

উলটা দেশের আজব কথা,

সত্য কিন্তু বটে,

পেট দিয়ে সে আহার করে,

মাথা দিয়ে চাঁটে।

উঃ—গর্ভস্থ সন্তান।

ধাঁধাঁর ৫৬.

এমন একটা গাই আছে,

যা দেই তাই খায়,

পানি দিলে মরে যায়।

উঃ—আগুন।

ধাঁধাঁর ৫৭.

উলটালে ধাতু হয়,

সোজাতে জননী

কী শব্দ হয় তাহা,

বল দেখি শুনি।

উঃ—মাতা।

ধাঁধাঁর ৫৮.

উড়তে পেখম বীর,

ময়ূর সে নয়।

মানুষ খায় গরু খায়,

বাঘ সে নয়।

উঃ—মশা।

ধাঁধাঁর ৫৯.

এমন আশ্চর্যের কথা শুনেছো কি ভবে,

কাউকে দিলে পরে, রাখতে তোমায় হবে?

উঃ—কথা।

ধাঁধাঁর ৬০.

উঠান টন টন,

ঘন্টায় বাড়ি।

কোন ছাগলের মুখে দাঁড়ি।

উঃ—রসুন।

ধাঁধাঁর ৬১.

এ কোন ব্যাটা শয়তান,

থাকে বসে ধরে কান।

উঃ—চশমা।

ধাঁধাঁর ৬২.

এপার ঝাটি,

ওপার ঝাটি।

ঝাটিতে করে,

পিটা পিটি।

উঃ—চোখের পাতা।

ধাঁধাঁর ৬৩.

এমন কি বস্তু ভাই তিন অক্ষরে হয়,

যা দ্বারা পৃথিবী সদা পূর্ণ রয়।

প্রথম অক্ষর বাদ দিলে খেলার বস্তু হয়,

শেষ অক্ষরে আকার দিলে সবাই মিষ্টি কয়।

উঃ—বাতাস।

ধাঁধাঁর ৬৪.

এমন কোন স্থান আছে, দেখতে যেখা পাই,

মাকেদাদী, বৌকে মা, বাপকে বলে ভাই।

উত্তরটা সোজা, একটু খুঁজলেই পাবে,

মাথায় হাত দিয়ে ভাই, কে এতো ভাবে!

উঃ—অভিনয় মঞ্চ।

ধাঁধাঁর ৬৫.

এমন কোন বস্তু আছে যে ধরায়,

না চাইতেই তা সর্বলোকে পায়।

উঃ—মৃত্যু।

ধাঁধাঁর ৬৬.

এমন রক প্রাণি বের করো তো খুঁজে,

সর্বদাই সে হেটে বেড়ায় চোখ না ছুঁজে।

উঃ—মাছি।

ধাঁধাঁর ৬৭.

এমন এক প্রাণী আছে,

ধান চাল খায়।

মাইল মাইল দৌড়ে,

যুদ্ধ করতে যায়।

উঃ—ইঁদুর।

ধাঁধাঁর ৬৮.

এমন কি কথা আছে,

শুনলে রাগ হয়।

কোথাও কেউ খুঁজে পায়নি কেহ

কোনদিন, তবু শোনা যায়।

উঃ—ঘোড়ার ডিম।

ধাঁধাঁর ৬৯.

এমন একটি দেশের নাম বলো,

যার প্রথম দুটি অক্ষরে মানুষ হলে,

শেষের দুটিতে রাস্তা বোঝায়। 

উঃ—নরওয়ে।

ধাঁধাঁর ৭০.

এমন একটি শহরের নাম বলো,

যা খোলা নয়।

কিন্তু সত্যি তা নয়,

না বলতে পারলে সবে বোকা কয়।

উঃ—ঢাকা।

ধাঁধাঁর ৭১.

এমন একটি কাপের নাম বলো দেখি ভাই,

যে কাপেতে চা চিনি, দুধ পানি একটুও নেই।

উঃ—হিরো কাপ।

ধাঁধাঁর ৭২.

এরা বাপবেটা ওরা বাপবেটা তালতলা দিয়ে যায়।

তিনটি তাল পড়লে তারা, সমান ভাগে পায়।

উঃ—বাপ, ছেলে, নাতি।

ধাঁধাঁর ৭৩.

এক বৃক্ষে ফুটেছে, এক জোড়া ফুল।

হীরা মানিক কভু নয়, তার সমতুল।

উঃ—চোখ।

ধাঁধাঁর ৭৪.

এক বাড়ির দুই দরোজা দিয়া জল গড়িয়ে পড়ে,

হাওয়া ছাড়া আর হাওয়া নেয়ার পরে।

উঃ—সর্দি।

ধাঁধাঁর ৭৫.

এক বুড়ির আছে বারোটি ছেলে।

তার বারো ঘরে থাকে এখন ৩৬৫ টি ছেলে।

উঃ—বৎসর।

ধাঁধাঁর ৭৬.

এক গাছে তিন তরকারী,

আজব কথা বলি হাড়ি।

উঃ—কলাগাছ।

ধাঁধাঁর ৭৭.

এক গাছে বহু ফল, গায়ে কাটা কাঁটা।

পাকলে ছাড়াও যদি, হাতে লাগে আঠা।

উঃ—কাঠাঁল।

ধাঁধাঁর ৭৮.

এক সাথে সাতটা রঙ,

কোথায় থাকে বলো।

না পারলে বুঝবো,

তুমি বিজ্ঞানে নও ভাল।

উঃ—রংধনু।

ধাঁধাঁর ৭৯.

এক শালিকের তিন মাথা, দেহ মুখে আঠা।

বাক্সের ভিতর ফেলি তবু, যায় দেশ বিদেশ।

উঃ—চিঠি।

ধাঁধাঁর ৮০.

এক ঘরে এক থাম। বল কি তার নাম।

উঃ—ছাতা।

ধাঁধাঁর ৮১.

এক ঘরে জম্ম হয়, দুই সহোদর ভাই।

মানুষের শরীর মাঝে, এর দেখা পাই।

উঃ—চোখ।

ধাঁধাঁর ৮২.

এক হাত গাছটা, ফল ধরে পাঁচটা।

উঃ—হাতের পাঁচ আঙ্গুল।

ধাঁধাঁর ৮৩.

লোহার চেয়ে শক্ত তুলোর চেয়ে নরম।

উঃ—মন।

ধাঁধাঁর ৮৪.

একই দামের শাড়ি, পরে দুইটি মেয়ে যায়।

শাড়ি দুইটির দাম কতো?

সম্পর্কটা জানা চাই।

উঃ—দুই সতীন।

ধাঁধাঁর ৮৫.

একলা তারে যায় না দেখা, সঙ্গী গেলে বাঁচে।

আধার দেখে ভয়ে পালায়, আলোয় ফিরে আসে।

উঃ—ছায়া।

ধাঁধাঁর ৮৬.

একটুখানি পুস্কনি, পানি টলমল করে।

রাজার ছেলের সাধ্য নেই, জাল ফেলতে পারে।

উঃ—চোখ।

ধাঁধাঁর ৮৭.

একটি গাছের বাঁট নাই,

তবু দুগ্ধ হয় প্রচুর।

দোহনকালে থাকে নাকো,

তার নিকটে বাছুর।

উঃ—তালগাছ।

ধাঁধাঁর ৮৮.

একটি হলে কাজ হবে না, দুটি কিন্তু চাই।

দুটি পেলে, হবে চাষী ভাই।

উঃ—বলদ।

ধাঁধাঁর ৮৯.

একটি অক্ষর শিক্ষকে আছে, পন্ডিতে নেই।

কাননে আছে, বাগানে নেই।

উঃ—ক।

ধাঁধাঁর ৯০.

এতো ভালো বিছানা, কেউ যেন বসে না।

উঃ—পানি।

ধাঁধাঁর ৯১.

এখান থেকে ফেললাম ছুরি,

বাঁশ কাটলাম আড়াই কুড়ি।

বাঁশের মধ্যে গোটা গোটা,

আমার বাড়ী চল্লিশ কোটা।

কোঠার উপর কোট জমি,

তার মধ্যে আছে এক রাণী।

উঃ—মৌমাছি।

ধাঁধাঁর ৯২.

ওপারেতে বুড়ি মারল, এপারেতে গন্ধ এলো।

উঃ—কাঠাল।

ওল্টে যদি দাও মোরে হয়ে যাবো লতা।

কে আমি ভেবে চিনতে বলে ফেলো তা।

উঃ—তাল।

ধাঁধাঁর ৯৩.

কোন ফলের বীজ হয় না, বলো দেখি দাদা,

না পারলে লোকে তোমায় বলবে আস্ত গাধা।

উঃ—সবরি কলা।

ধাঁধাঁর ৯৪.

কোন সে রসিক চাঁন, নাকে বসে ধরে কান??

উঃ—চশমা।

ধাঁধাঁর ৯৫.

কোন শহর খুলতে মানা, তা কি তোমার আছে জানা।

উঃ—খুলনা।

ধাঁধাঁর ৯৬.

কোন ফলের উপরটা খাই, ভিতরে তার ফুল,

ভাবতে গেলে তার কথা, পণ্ডিতের হয় ভুল?

উঃ—চালতা।

ধাঁধাঁর ৯৭.

কোন ফলের বীজ নেই, বল দেখি দাদা।

বলতে না পারলে,

হবে তুমি গাধা।

উঃ—নারিকেল।

ধাঁধাঁর ৯৮.

কোন ব্যাংকে টাকা থাকে না। ধার কখনো পাওয়া যায় না।

উঃ—ব্লাডব্যাংক।

ধাঁধাঁর ৯৯.

কোন গাছেতে হয় না ফুল, আছে শুধু গন্ধ।

গাছ তলাতে গেলে পরে,

সবাই পাবে গন্ধ।

উঃ—চন্দন।

ধাঁধাঁর ১০০.

কোমর ধরে শুইয়ে দাও,

কাজ যা করার করে নাও।

উঃ—শিল নোড়া।       

The post ধাঁধাঁর আসর পর্ব (২) appeared first on Amar Bangla Post.

৩ কিলো সোনা-দম ফাটানো হাসির কৌতুক

$
0
0

এক স্বামী স্ত্রী নিজের সদ্যজাত ৩ কিলো সন্তানের জন্য খুবই খুশী।

সেন বাবু এই আনন্দ না সামলাতে পেরে, সোজা আনন্দবাজার পত্রিকার এডিটারকে জানালেন যে তিনি 3 কিলো সোনার মালিক হয়েছেন। আর কি!!

এরকম একটা অতিবিশিষ্ট রোমাঞ্চকর সংবাদ শুনে এডিটর নিজের বিশেষ সাংবাদিককে সেন বাড়ি ইন্টারভিউ নেবার জন্য পাঠিয়ে দিলেন।

যখন সাংবাদিক পৌঁছাল, সেন বাবু বাইরে ছিলেন এবং গিন্নি একলা ঘরে ছিলেন….

সাংবাদিক : Mr. Sen কি এখানে থাকেন..?

গিন্নি : ও, হ্যাঁ।

সাংবাদিক : উনি কি আছেন..?

গিন্নি : না, উনি বাইরে গেছেন।

সাংবাদিক : এটা কি সত্যি যে উনি ইদানিং 3 কিলো সোনার মালিক হয়েছেন..?

গিন্নি : (মজা টি বুঝতে পেরে) হ্যাঁ! তাইত।

সাংবাদিক : আমি কি ওই জায়গাটি দেখতে পারি যেখান থেকে এটি পাওয়া গেছে..?

গিন্নি : আমি দু:খিত, কারণ সেন বাবু আপত্তি করেন, তাছাড়া জায়গাটি strictly private.

সাংবাদিক : জায়গাটি কি দূরে..?

গিন্নি : না, খুবই কাছে এবং সহজেই যাওয়া যায়।

সাংবাদিক : কত বছর ধরে Mr. Sen এই গর্তে খোড়া খুড়ি করছিলেন..?

গিন্নি : এই প্রায় ২ বছর হ’ল

সাংবাদিক : গর্ত টি কি খুব গভীর..?

গিন্নি : বলতে পারেন…

সাংবাদিক : কোন সময় Mr. Sen সচরাচর খোড়া শুরু করেন..?

গিন্নি : Oh, উনি খোড়া স্বাভাবত রাতেই করেন।

সাংবাদিক : উনি কি এর উপর খুব পরিশ্রম করেন..?

গিন্নি : সে আর বলতে….আর কি ঘাম ই না হয়।

সাংবাদিক : Mr. Sen ই কি প্রথম খোড়েন..?

গিন্নি : উনি তাই ভাবেন….

সাংবাদিক : আপনি কি করে জানেন যে আর কেউ ও ওনার আগে ছিলেন..?

গিন্নি : আমি ভাল করে বলতে পারি কারন ওটি আমার জায়গা।

সাংবাদিক : Oh, বুঝলাম, কিন্তু আপনি কি জায়গাটি Mr. Sen কে বেচে দিয়েছেন..?

গিন্নি : না, কিন্তু আপাতত উনিই আইনত জায়গাটির মালিক।

সাংবাদিক : Mr. Sen এই কাজে কি কারোর  সাহার্য্য নেন..?

গিন্নি : হ্যাঁ, আমি ওনার নিচে কাজ করি….

সাংবাদিক : কখন আপনার মনে হয় উনি জায়গাটি বেচে দিতে পারেন..?

গিন্নি : আমার মনে হয়না কারন উনি খুব উপভোগ করেন এর উপর কাজ করতে।

সাংবাদিক : আমি কি ওই ৩ কিলো সোনাটি দেখতে পারি একটু…?

গিন্নি : হ্যাঁ, নিশ্চয়ই…

গিন্নি : রিপোর্টারকে শিশুটি দেখাল….

The post ৩ কিলো সোনা-দম ফাটানো হাসির কৌতুক appeared first on Amar Bangla Post.

একটু হাসুন- কিছু স্বামী-স্ত্রীর মজার কৌতুক

$
0
0

Wedding_Photograph

০১ ম্যাচের খোল

রফিক আর পলির আজ বাসর রাত…রফিক পলি কে কিস করছে…..এসময় দেখে পলির কাছে একটা ম্যাচের খোল আর একটা ৫০ টাকার নোট।

রফিকঃ ম্যাচের খোল কেন?

পলিঃ তোমার কাছে আমি কিছুই লুকাবোনা…

যখন আমি আমার কোন বয়ফ্রেন্ডের সাথে সেক্স করতাম তখন একদানা চাল আমি এটার মধ্যে রাখতাম।

রফিক কিছু না বলে ম্যাচের খোলটি হাতে নিয়ে খুলে দেখে খোলের মধ্যে মাত্র তিনটি দানা।সে কিছুটা গম্ভীর হয়ে মনে মনে ভাবলো যাক মাত্র তো তিনটি দানা এই ভেবে সে পলিকে মাফ করে দিল।তারপরও রফিক ৫০ টাকার ব্যাপারে কৌতুহল থামাতে না পেরে বলেই বসল…

রফিকঃ আচ্ছা ম্যাচের কাহিনী তো বুঝলাম কিন্তু তোমার হাতে ৫০ টাকার নোট কিসের??

পলিঃ গতকালই আমি ২ কেজি চাল ৫০ টাকায় বিক্রি করে দিয়েছি!!!


০২ খাট

এক নব-বিবাহিত দম্পতি এক হোটেল এ রুম ভাড়া নিতে গিয়েছে ।

হোটেল ম্যানেজার : “দেখুন , আমাদের খাট-গুলো বেশ পুরাতন । এগুলো নষ্ট হয়ে যাচ্ছে । তো , স্বামী–স্ত্রী দের আমরা খাট দেই না । আপনারা কষ্ট করে ফ্লোর এ থাকবেন । “

এই বলে ম্যানেজার রুম-বয় কে ডেকে বলল : এই খাট গুলা সরা ।

স্বামী : দেখুন ভাই, আমরা নব বিবাহিত …

ম্যানেজার ( রুম বয়কে ডেকে ) : এই, চেয়ার গুলাও সরা..


০৩ সোনার কনডম

একবার এক রানীর সোনার গহনা বানাতে ইচ্ছা হল।। আর রাজার পেনিস (penis) খুব ব্যথা হলো।

কোনো উপায় না দেখে তিনি যৌন অভিজ্ঞ ডাক্তারকে আর স্বর্ণকারকে ডেকে পাঠালেন।

তাই দেখে রাজার প্রাসাদের দুই বরকন্দাজ আলাপ করছে-

প্রথম বরকন্দাজ : আচ্ছা, রাজার হঠাৎ যৌন ডাক্তার আর স্বর্ণকার এতো দরকার পড়লো কেন বলো তো?

দ্বিতীয় বরকন্দাজ : আরে, এও বুঝলে না। রাজার এবার শখ হয়েছে তিনি সোনার কনডম পরবেন!


০৪ সাদা পর্দা

এক ভদ্রলোকের ডাইরি থেকে………….

“অনেক কঠিন সময় যাচ্ছে আমার অফিসে। ২ দিন টানা অফিসে কাজ করতে হয়েছে একটা প্রোজেক্টের কাজে। তো এরকম শ্রান্ত হয়ে আমি সন্ধ্যাবেলা বাসায় ফিরলাম। আমার স্ত্রী আমাকে অনেক অনুরোধ করেছে আজকে আমি যাতে সন্ধ্যায় বাসায় ফিরি। আমি অনেক ক্লান্ত আর এদিকে আমি দুপুরে খেয়েছি গাজরের হালুয়া আর পরাটা (যেটা আমার একদম খাওয়া ঠিক হয় নি)। আমার গ্যাসের অনেক সমস্যা। এসব খাওয়াতে গ্যাস অনেক ববেড়ে গিয়েছে।

আমি বাসায় ফিরার পর আমার স্ত্রী আমাকে দেখে অনেক উচ্ছ্বসিত হল। আর বলল “হানি, আজকে তোমার জন্য একটা সারপ্রাইজ ডিনার আছে। সে অনেক সময়ই এই কাজ করে। চমকে দিয়ে সারপ্রাইজ দিতে পছন্দ করে। যাই হোক সে আমাকে টেবিলে নিয়ে বসালো। দেখলাম যে টেবিলের পাশে সাদা পর্দা দিয়ে ব্লাইন্ডফোর্ড দেয়া। এদিকে গ্যাসে আমার অবস্থা খারাপ। আমার গ্যাস বের করা খুব জরুরী হয়ে পড়েছে। কি করব বুঝছি না। এই সময়ে আশীর্বাদের মত পাশের রুমে ফোন বাজলো। আমার স্ত্রী অই রুমে চলে গেল। আমি হাপ ছেড়ে বাঁচলাম। সে ফোন ধরতে গেল আর আমি সাথে সাথে বায়ুত্যাগ করলাম শব্দ করে। গন্ধ বের হল যেন ময়লার ডাস্টবিনের মতো। আমি ন্য…

াপকিন দিয়ে নাড়তে গন্ধ তাড়ালাম। মানে চেষ্টা করতে লাগলাম।এরপর চাপ আরেকটা হাল্কা করার জন্য আরেকবার গ্যাস ছাড়লাম অ্যাটমবোমের মতো। এবার গন্ধ বের হল পচা শাঁকসবজির। আমি খেয়াল করছিলাম সে কতক্ষণ ফোনে কথা বলে। এরই মাঝে আরও কয়েকবার গ্যাস ছাড়লাম। গন্ধ বের হচ্ছিল পুরো সারের ট্রাক থেকে যেরকম গন্ধ আসে ওরকম। সে ফোনটা রেখে চলে আসছিল। এরমধ্যে আমি সর্বশেষ গ্যাসটা ছাড়লাম। খুবই শান্তি লাগছিল।

যাই হোক সে আসলো। সে এসে জিজ্ঞেস করল যে আমি সাদা পর্দা সরিয়েছি নাকি! আমি আশ্বস্ত করলাম যে আমি সরাই নি।

সে তখন সাদা পর্দাটি সরাল।

প্রায় ২০ জনের মতো বন্ধু আর আত্মীয় সেখান থেকে বের হয়ে আসলো আর বলল “শুভ জন্মদিন!!!!!!!!”


০৫ প্রোগ্রামার এর জবাব!

পিসির সামনে বসে প্রোগ্রাম রচনা করছে প্রোগ্রামার। তার দৃষ্টি আকর্ষণের নানাবিধ চেষ্টা ব্যর্থ হওয়ার পর তার স্ত্রী নতুন কেশবিন্যাস করল, নতুন পোশাক পরল, মেকআপ করল মন দিয়ে, তারপর তার কাছে গিয়ে বলল, ‘আমার দিকে তাকিয়ে দেখো তো। কোনো পরিবর্তন লক্ষ করছো?’

স্ত্রীর দিকে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থেকে প্রোগ্রামার বলল, নতুন স্কিন?


০৬ মাতালের জন্য!

গভীর রাত। প্রচণ্ড বৃষ্টি হচ্ছে।

কেউ একজন চিৎকার করে বলছে, ‘এই যে ভাই, কেউ আছেন? একটু ধাক্কা দেবেন?’

চিৎকার শুনে ঘুম ভেঙে গেল মিসেস মলির। মলি তাঁর স্বামী রফিক সাহেবকে ধাক্কা দিয়ে বললেন, ‘এই যে, শুনছো, কে যেন খুব বিপদে পড়েছে!’

ঘুমাতুর কণ্ঠে বললেন রফিক, ‘আহ্! ঘুমাও তো! লোকটার কণ্ঠ শুনে মাতাল মনে হচ্ছে।’

অভিমানের সুরে বললেন মলি, ‘মনে আছে সেই রাতের কথা? সেদিন তোমার কণ্ঠও মাতালের মতোই শোনাচ্ছিল।’

রফিক বললেন, ‘মনে আছে। সে রাতেও প্রচণ্ড বৃষ্টি হচ্ছিল। তোমার খুব শরীর খারাপ করেছিল। গাড়িতে করে তোমাকে নিয়ে হাসপাতালে যাচ্ছিলাম। হঠাৎ গাড়ি বন্ধ হয়ে গেল। সেদিন আমিও চিৎকার করেছিলাম, কেউ আছেন? একটু ধাক্কা দিয়ে দেবেন?’

মলি বললেন, ‘মনে আছে তাহলে। সেদিন যদি তোমার চিৎকার শুনে একটা লোকও এগিয়ে না আসত, কী হতো বলো তো? আজ অন্যের বিপদে তুমি যাবে না? প্লিজ, একটু গিয়ে দেখো না!’

অগত্যা উঠতে হলো রফিক সাহেবকে। ভিজে চুপচুপা হয়ে কাদা-পানি মাড়িয়ে এগিয়ে চললেন তিনি শব্দের উৎস লক্ষ্য করে। বললেন, ‘কোথায় ভাই আপনি?’

শুনতে পেলেন, ‘এই তো, এদিকে। বাগানের দিকে আসুন।’

রফিক সাহেব এগোলেন। আবারও শুনতে পেলেন, ‘হ্যাঁ হ্যাঁ…ডানে আসুন। নিম গাছটার পেছনে…।’

রফিক সাহেব আরও এগোলেন।

‘আহ্! ধন্যবাদ! আপনার ভাই দয়ার শরীর। কতক্ষণ ধরে দোলনায় বসে আছি, ধাক্কা দেওয়ার মতো কাউকে পাচ্ছি না!’ বলল মাতাল!


০৭ জেল থেকে ছাড়া পেতাম!

মাঝরাতে হঠাৎ ঘুম ভেঙে গেল স্ত্রীর। চোখ পিটপিট করে তাকিয়ে দেখলেন, স্বামী বিছানায় নেই।

বিছানা থেকে নেমে গায়ে গাউন চাপালেন তিনি। তারপর স্বামীকে খুঁজতে সিঁড়ি দিয়ে নিচে নেমে এলেন। বেশি খুঁজতে হলো না। রান্নাঘরের টেবিলেই বসে থাকতে দেখা গেল স্বামীকে। হাতে গরম এক কাপ কফি নিয়ে দেয়ালের দিকে তাকিয়ে আছেন তিনি। দেখেই বোঝা যাচ্ছে, গভীর

কোনো চিন্তায় মগ্ন।

মাঝেমধ্যে অবশ্য হাতের রুমাল দিয়ে চোখ থেকে পানি মুছে নিচ্ছেন, তারপর কফি খাচ্ছেন।

‘কী হয়েছে তোমার?’ রান্নাঘরে ঢুকতে ঢুকতে চিন্তিতভাবে বললেন স্ত্রী।

‘এত রাতে রান্নাঘরে কেন?’

স্বামী তাঁর স্ত্রীর দিকে তাকালেন। তারপর গম্ভীর হয়ে বললেন, ‘হঠাৎ ২০ বছর আগের কথা মনে পড়ল।

খেয়াল আছে তোমার, যেদিন আমাদের প্রথম দেখা হয়েছিল। আর তার পর থেকেই তো আমরা ডেট

করতে শুরু করেছিলাম।

তোমার বয়স ছিল ষোলো। তোমার কি মনে পড়ে সেসব?’

স্ত্রী তাঁর স্বামীর চোখের পানি মুছে দিতে দিতে জবাব

দিলেন, ‘হ্যাঁ, অবশ্যই মনে আছে।’

স্বামী একটু থেমে বললেন,

‘তোমার কি মনে আছে, পার্কে তোমার বাবা আমাদের হাতেনাতে ধরে ফেলেছিলেন?’

‘হ্যাঁ, আমার মনে আছে।’ একটা চেয়ার নিয়ে স্বামীর কাছে বসতে বসতে বললেন স্ত্রী।

স্বামী আবার বললেন, ‘মনে আছে, তোমার বাবা তখন রেগে গিয়ে আমার মুখে শটগান ধরে বলেছিলেন, ‘এক্ষুনি আমার মেয়েকে বিয়ে করো, নয়তো তোমাকে ২০ বছর জেল খাটাব আমি।’

স্ত্রী নরম সুরে বললেন, ‘আমার সবই মনে আছে।’

স্বামী আবার তাঁর গাল থেকে চোখের পানি মুছতে মুছতে বললেন,

‘আজকে আমি জেল

থেকে ছাড়া পেতাম।


০৮ বড় করে দিব

বিবাহিত এক ভদ্রমহিলা গেছেন ডাক্তারের কাছে – ডাক্তার সাহেব, আমার স্তন দুটি অনেক ছোট, কী করলে বড় হবে জানাবেন?

ডাক্তারটি আবার বেজায় লম্পট, ভাবল এই তো সুযোগ। খুশি হয়ে মহিলাকে বলল, এখন থেকে প্রতিদিন একবার করে আসবেন। আমি চুষে বড় করে দিব।

মহিলা খুশি হয়ে বলল, তাই?? তাহলে আমার স্বামীকেও নিয়ে আসব আপনার কাছে। তার penis টাও অনেক ছোট, আপনি চুষে বড় করে দিয়েন…


০৯ পরামর্শ

করিম সাহেব এবং জরিনা বেগম স্বামী-স্ত্রী। দুজনের মধ্যে কিছুতেই বনিবনা হচ্ছে না। দিনরাত ঝগড়া লেগেই থাকে। তাঁরা গেছেন একজনপরামর্শকের কাছে। সব শুনে পরামর্শক করিম সাহেবকে বললেন, ‘আপনাদের সমস্যাটা বুঝতে পেরেছি। শুনুন, আপনি প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে পাঁচ কিলোমিটার হাঁটবেন।’

এক সপ্তাহ পর করিম সাহেবকে ফোন করলেন পরামর্শক।

পরামর্শক: কী খবর করিম সাহেব, আছেন কেমন?

করিম সাহেব: আমি তো খুবইভালো আছি! আপনার পরামর্শ কাজে লেগেছে।

পরামর্শক: বাহ! আপনার স্ত্রী কেমন আছেন?

করিম সাহেব: কী করে বলব? আমি তো বাড়ি থেকে ৩৫ কিলোমিটার দূরে আছি!


১০ চোর-পুলিশ

এক ভদ্রলোক সম্প্রতি বিয়ে করেছেন। যাকে বিয়ে করেছেন তার বয়স নিতান্তই কাঁচা। বিবাহ পরবর্তি বিষয়গুলোর ব্যপারে স্পষ্ট ধারনা নেই সেই মেয়ের। যাইহোক, ভদ্রলোক প্রথম কিছুদিন অনেক ভাবে চেষ্টা করেও ব্যর্থ হলেন তার নুতন বৌ-এর লজ্জা ভাঙ্গাতে। অতঃপর শেষ চেষ্টা হিসেবে একটা খেলার আশ্রয় নিলেন।

তিনি তার নবপরিনীতাকে বললেন, এসো আমার চোর-পুলিশ খেলি। স্ত্রী খেলার নাম শুনে বেশ উৎসাহি হয়ে উঠলো। নিয়ম জানতে চাইলো।

ভদ্রলোক তখন জানালেন এই খেলায় আমার একটা চোর আছে যাকে তোমার জেলে নিয়ে বন্দি করতে হবে।বিষয়টা ভদ্রলোকের স্ত্রীর কাছে খুব মজার মনে হলো। তারা পরবর্তি বেশ কিছু সময় চোর-পুলিশ খেলার মধ্যদিয়ে চোরটাকে জেলে নিয়ে বন্দি করতে সক্ষম হলো। ভদ্রলোক খুশি হলেন।ভদ্রলোক পাশ ফিরে শুয়ে আছেন। পাঁচ মিনিটও যায়নি, তার স্ত্রী চিৎকার করে উঠলো, “এই দেখো দেখো চোরটা জেল থেকে বের হয়ে গিয়েছে!”

কি আর করা! অতঃপর আবার তারা চোর ধরতে ব্যস্ত হয়ে পড়লো এবং কিছুক্ষনের মধ্যে চোর ধরাও পড়লো। ভদ্রলোক স্ত্রীকে বললেন, “এবার খুশি?” স্ত্রী লাজুক হেসে জবাব দিলো, “হ্যা”।ভদ্রলোক ক্লান্তিতে দুচোখ বন্ধ করে শুয়ে আছেন। এমন সময় শুনতে পেলেন স্ত্রী বলছে, “এই, দেখো না! চোরটা আবার জেল থেকে বের হয়ে গিয়েছে!”

ভদ্রলোক বিরক্ত হয়ে আবারও চোর-পুলিশ খেলায় অংশ নিলেন এবং খেলা শেষে যথারীতি স্ত্রীকে বললেন, “খুশি?” স্ত্রী এবারও লাজুক হেসে জবাব দিলো, “হ্যা”।

ক্লান্ত-অবসন্ন ভদ্রলোক দ্রুত তন্দ্রায় চলে গেলেন। সেখান থেকে তিনি শুনতে পেলেন স্ত্রীর গলা, “এই, দেখো না! চোরটা আবারও জেল থেকে বের হয়ে গিয়েছে!”

এবার রাগে চিৎকার করতে করতে ভদ্রলোক বললেন, “তুমি এটা কেন বুঝতে পারছো না যে চুরির অপরাধে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দেয়া হয় না?”।

জোকস গুলো বই থেকে সংগ্রহিত।


 

আগামীতে আরো মজার মজার সব জোকস আপনাদের কাছে হাজির করা হবে। আশা করি আমার জোকস গুলো আপনাদের ভালো লেগেছে।

The post একটু হাসুন- কিছু স্বামী-স্ত্রীর মজার কৌতুক appeared first on Amar Bangla Post.

যুবতি মেয়ে ও এক দৈত্য

$
0
0

যুবতি মেয়ে বেড়াতে গেছে এক নির্জন কেল্লায় ঘুরে ঘুরে একটা ঘরে ঢুকে যুবতি দেখলো, পাশে এক দৈত্যের পোশাকে যুবক দাঁড়িয়ে যুবকটি বললোঃ “স্বাগতম, আমার মালিক!
আমি প্রদীপের দৈত্য আপনার তিনটি ইচ্ছা আমি পূরণ করতে চাই!”
যুবতি এক নিঃশ্বাসে বললোঃ ‘কোটি কোটি টাকা, বিশটা বাড়ির দলিল বিশটা গাড়ি!’!!!!
যুবক দৈত্যটি বললোঃ ‘জো হুকুম আপনি বাড়ি ফিরেই আপনার টাকা, বাড়ির দলিল আর গাড়ির লাইসেন্স তৈরি পাবেন!!!!
কিন্তু আমার মালিক আমি দীর্ঘদিন এই প্রদীপে একা বন্দি ছিলাম আপনি যদি কিছু মনে না করেন, আমি আপনার ইচ্ছা পূরণের আগে আমার
একটি ইচ্ছা পূরণ করতে চাই!’!!!
যুবতি বললোঃ ‘বলে ফেলো তোমার কি চাই?’
যুবক দৈত্যটি বললোঃ ‘আপনার সাথে কয়েক বার আদর সোহাগ
করতে চাই!’
যুবতিটি ভাবলোঃ ‘এতো কিছু পাবো সাথে আবার আদর সোহাগও? মন্দ কি?’
তাই যুবতিটি সানন্দে রাজি হলো অতঃপর সারা রাত তারা আদর সোহাগ করলো!
পরদিন ভোরে যুবক দৈত্যটি বললোঃ আমার মালিক, আপনার বয়স কত?’
যুবতিটি জবাব দিলোঃ ‘আমার বয়স ২৫!’!!!
যুবক হাসতে হাসতে বললোঃ‘এই বয়সেও আপনি প্রদীপের দৈত্য ভূতে বিশ্বাস করেন? সত্যি পারেন ও মাইরি !
মেয়ে বেহুঁশ

The post যুবতি মেয়ে ও এক দৈত্য appeared first on Amar Bangla Post.


কিছু মজার কৌতুক পড়ুন!

$
0
0
হাসির ছবিআপনি মজার কৌতুক খুঁজছেন? আপনার জন্য কিছু মজার কৌতুক দিলাম। 

রনি সিনেমা দেখছে। হঠাৎ পাশের বসা শাকিলার সাথে রনির হাত লেগেছে।

রনি : ওহহো…Very Hot girl.

শাকিলা : হ্যাঁ….খুব জ্বর আসছে।


 

সজল শাকিলাকে ফোনে বলছে।

সজলঃ আমি তোমাকে একটা বিশাল বাংলো বানিয়ে দিব। আমি তোমাকে  বড় একটা গাড়ি কিনে দেব। আমি তোমাকে ২৪ কেরেটের তিনটে সোনার নেকলেস বানিয়ে দেব।

শাকিলঃ ওমা তাই? তা আজ বিকালে পার্কে বেড়াতে আসবে?

সকলঃ খাইছে। পকেটে একটা পয়সাও নাই। দাঁড়াও দেখি সাইকেলটা সারানো লাগবে।


সজলের বাবা সকলকে বলছে-

-কিরে, তুই পরীক্ষা দিতে যাস্নি কেন?

-আব্বা, প্রশ্ন খুব হার্ড হইছিল।

-পরীক্ষা দিতে যাস্নি, তুই জানলি কি করে?

-আব্বা…দুইদিন আগেই প্রশ্ন পত্র ফাঁস হয়ে গিয়েছিল।।


সকলের ভীষণ কাশি হয়েছে। সকল ডাক্তারের কাছে গিয়েছে। ডাক্টার সজলকে চেকআপ করে বলল-

-তোমার, কখন সব থেকে বেশি কোষ্ট হয়?

-যখন আমি কাশি-খুক, খুক…আর পাশের বাড়ির কুকুরটা উত্তর দেয় ঘেউ ঘেউ।


সঙ্গীতের গার্লফেন্ড সঙ্গীতকে রাতে SMS করলো।

-যদি জেগে থাকো কল্পনায় পাঠাও,

-যদি ঘুমিয়ে থাকো, স্বপ্নে পাঠাও,

সঙ্গীত Reply দিল-

“Toile এ আছি। কি পাঠাবো? 😀


 

বাংলাদেশে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দান বেড়েই চলেছে। সম্প্রতি আমাদের বাণিজ্যমন্ত্রি বলেছেন—

-দাম বেড়েছে তো কি হয়েছে? কম খান।

বাংলাদেশের জনসংখ্যাও বেড়েই চলেছে। ভাবছি স্বাস্থ্যমন্ত্রি কি বলবেন? 😀

The post কিছু মজার কৌতুক পড়ুন! appeared first on Amar Bangla Post.

মা হোটেল (বাংলা জোকস-০১)

$
0
0

হাসির ইমোরণি একটি নতুন হোটেল দিয়েছে। হোটেলের কি নাম দেয় তা নিয়ে স্ত্রীর মনে  সংশয়। সংশয় বাবা মার মনেও, আবার সংশয় শ্বশুড় বাড়ির লোকজনও এই নিয়ে কানাকানি করছে। অবশেষে রণি হোটেলের নাম দিল “মা হোটেল”। তারপর নিজের মাকে গিয়ে বলল—

:  মা, তোমার জন্যই এই হোটেলের নামকরণ করলাম। তারপর শাশুড়ীকে গিয়ে বলল—

:  আমাদের দু’জনের ইচ্ছায় আপনার জন্য এই হোটেলের নাম দিলাম। তারপর স্ত্রীকে গিয়ে বলল—

:  ছেলে মেয়েরা খুব করে চাইলো, তাই তোমার নামেই হোটেলের নাম দিলাম।

ছেলের বুদ্ধি দেখছেন????

The post মা হোটেল (বাংলা জোকস-০১) appeared first on Amar Bangla Post.

বাংলা জোকসঃ ঘুষি দিয়ে সময় বলা

$
0
0

3এক বদমেজাজি লোক মেজাজ খারাপ করে রাস্তায় দাঁড়িয়ে আছে। এমন সময় এক পথচারী পাশ  দিয়ে যাচ্ছিল…..

পথপচারীঃ এই যে ভাই, কয়টা বাজে?

বদমেজাজিঃ প্রচন্ড জোরে ঘুষি মেরে, একটা। (ঘুষি খেয়ে পথচারী লোকটিকে হাসতে দেখে)

পথচারীঃ এটা আনন্দের হাসি, এক ঘন্টা পূর্বে যদি আপনাকে জিজ্ঞাসা করতাম, কয়টা বাজে, ওরে বাপ, অনেক বেঁচে গেছি। 😀

The post বাংলা জোকসঃ ঘুষি দিয়ে সময় বলা appeared first on Amar Bangla Post.

শিক্ষক ছাত্রীর দম ফাটানো হাসির জোকস ও কৌতুক

$
0
0

শিক্ষিকা ও ছাত্র ছাত্রীরা০১. শিক্ষক ক্লাসে পড়াচ্ছেন—

শিক্ষকঃ বল তো তুলিন , ‘বৃষ্টি পড়িতেছে’ এর ইংরেজী কি হবে?

তুলিনঃ The Rain is reading

শিক্ষকঃ আরে বোকা, বৃষ্টি কখনো বই পড়ে?

তুলিনঃ পড়ে স্যার, আমার ছোট বোন বৃষ্টি রোজ বই পড়ে।

শিক্ষকঃ তাহলে তুমি “Rain is reading” বলছো কেন?

তুলিনঃ স্যার বৃষ্টির ইংরেজি তো “Rain” তাই….

০২. শিক্ষক ক্লাসে পড়াচ্ছেন—

শিক্ষকঃ আচ্ছা, ইংরেজিতে কয়েকটা ফুলের নাম বল তো রাত্রি?

রাত্রিঃ ওয়ান্ডারফুল, গ্রেটফুল,বিউটিফুল…..ইত্যাদি।

পরে আরো সুংযুক্ত করা হবে।

The post শিক্ষক ছাত্রীর দম ফাটানো হাসির জোকস ও কৌতুক appeared first on Amar Bangla Post.

একটু হাসুন। কিছু হাসির কৌতুক।

$
0
0

fun 2আপনাকে একটু আনন্দ দিতেই আমাদের এই ক্ষুদ্র প্রয়াস।

হাসির বাক্স ১

দাদু ও নাতির মধ্যে কথা হচ্ছে—

নাতিঃ আচ্ছা দাদু তোমার বয়স কত?

দাদুঃ কুড়ি বছর।

নাতিঃ তোমার চুল পেকে গেছে, নাতি নাতনি আছে, তবু তুমি বলছ তোমার কুড়ি বছর! কি বলছ দাদু?

দাদুঃ আমি যে কুড়ির বেশি গুনতে পারি না, তাই আমার বয়স কুড়ি বছর।laugh

হাসির বাক্স ২

নানুঃ আজমল, তোমার বয়স এখন কত নানু ভাই?

নাতিঃ সাত।

নানুঃ সে তো দু’বছর ধরেই বলছ?

নাতিঃ ঠিকই শুনছেন, নানু ভাই। আমি অন্যের মতো আজ এক রকম কাল অন্য রকম কথা বলি না।laugh

হাসির বাক্স ৩

নাতিঃ আমাদের বাড়ির সামনের ভদ্রলোক কি গরীব আর কিপ্টে?

নানুঃ কেন রে, কি হয়েছে। না তেমন কিছু নয়।

নাতিঃ ওদের ছোট মেয়েটি মাত্র চার আনা পয়সা গিলে ফেলেছে তাই সেটা বার করতে কী কান্ডই না করছে।cheeky

হাসির বাক্স ৪

নানু ও নাতির মধ্যে লৌহযুগ নিয়ে আলোচনা হচ্ছে—

নানুঃ তুমি কি জান একটা সোয়েটার তৈরি করার জন্য তিনটি ভেড়ার প্রয়োজন হয়?

নাতিঃ কী আশ্চর্য! নানু আমি জানতামই না ভেড়ার সোয়েটার বুনতে পারে।indecision

হাসির বাক্স ৫

নানু ও নাতির মধ্যে কথা হচ্ছে—

নানুঃ বলতে পারিস, তোর বাবার বয়স এখন কত হলো?

নাতিঃ কেন, দশ বছর।

নানুঃ তা কি করে হয়? তোর বয়সই তো দশ বছর।

নাতিঃ সে জন্যই তো বলছি, আমার জম্মের পরই তো তিনি বাবা হয়েছেন।angel

হাসির বাক্স ৬

বাবা আর ছেলের মধ্যে কথা হচ্ছে—

বাবাঃ বুঝলে বাবা, এক জায়গায় বারবার যেতে নাই। আদর থাকে না।

ছেলেঃ ঠিকই বলেছ বাবা, সে জন্যই তো প্রতিদিন স্কুলে যেতে চাই না। অথচ মা আমাকে পিটিয়ে স্কুলে পাঠান।laugh

হাসির বাক্স ৭

ছেলে পরীক্ষা দিয়ে বাড়ি ফিরলে বাবা বললেন—

বাবাঃ কি খোকা পরীক্ষা কেমল হল?

ছেলেঃ ভালো।

বাবাঃ ফাস্ট হতে পারবে তো?

ছেলেঃ আশা করি ফাস্ট না হলেও সেকেন্ড হবো।

বাবাঃ খুশী হয়ে বললেন তোমাদের ক্লাসে ছাত্র কয়জন?

ছেলেঃ দুইজন।laugh

হাসির বাক্স ৮

ছেলেঃ বাবা তুমি নাকি ঘুষ খাও?

বাবাঃ তুমি দেখেছ?

ছেলেঃ না শুনেছি।

বাবাঃ শুনা কথায় কান দিতে নেই।

         কিছু দিন পর—

বাবাঃ তুমি নাকি পরীক্ষায় ফেল করেছ?

ছেলেঃ তুমি কি দেখেছ বাবা?

বাবাঃ না শুনেছি।

ছেলেঃ শুনা কথায় কান দিতে নেই বাবা।laugh

হাসির বাক্স ৯

বাবা ছেলের মধ্যে কথা হচ্ছে—

বাবাঃ হ্যারে পল্টু। তোর অংক পরীক্ষা কেমন হয়েছে?

ছেলেঃ ভালোই হয়েছে বাবা। শুধু একটা অংক ভুল হয়েছে মনে হয়।

বাবাঃ আর বাকী গুলো?

ছেলেঃ এগুলো তো করতেই পারলাম না।laugh

হাসির বাক্স ১০

বাবা ও ছেলের মধ্যে কথা হচ্ছে—

বাবাঃ ওঠে পড় খোকা, দেখছিস না সূর্য ওঠে গেছে। পড়তে বস।

ছেলেঃ কিন্তু বাবা, সূর্য তো সন্ধ্যা ৬ টা বাজতে না বাজতে বিছানায় চলে যায়। আর আমাকে যে রাত ১১ টা পর্যন্ত পড়তে হয়।laugh

হাসির বাক্স ১১

বাবাঃ কিরে মুহিত এখন তুমি কী করছ?

ছেলেঃ কেন বাবা,আমি তো পড়ছি।

বাবাঃ বলতো কি পড়ছ?

ছেলেঃ ভূগোল।

বাবাঃ আচ্ছা বলতো গাইবান্ধা কোথায়?

ছেলেঃ কেন বাবা, গাইটা তো আমাদের ঘরেই বাঁধা আছে?laugh

হাসির বাক্স ১২

মা তার ছেলেকে পড়ার জন্য তাগাদা দিচ্ছেন। মার অবশ্য বেশ রসবোধ।

মাঃ এই তাড়াতাড়ি পড়তে বস। পড়া শেষ করে খাবি।

ছেলেঃ মা আমার তো সিংহভাগ প্রশ্ন শেখা হয়ে গেছে।

মাঃ শুধু সিংহ ভাগ শেষ করলেই হবে না, গরুভাগ, ছাগলের ভাগ, মহিষের ভাগ, সেগুলো কখন শেষ হবে.?surprise

হাসির বাক্স ১৩

মাঃ ইতিহাস পরীক্ষায় নম্বর কত পেয়েছো?

ছেলেঃ পায়নি।

মাঃ কেন?

ছেলেঃ কি করব। আমার জম্মের পূর্বের সব ঘটনা যে লিখতে বলেছে?indecision

হাসির বাক্স ১৪

মা ও মেয়ের মধ্যে কথা হচ্ছে—

মেয়েঃ মা, আমি নদীতেব সাঁতার কাটতে যাই?

মাঃ না, নদীতে এখন অনেক পানি। ডুবে যাবে।

মেয়েঃ আমি তো সাঁতার জানি মা।

মাঃ জানলেও যাওয়া যাবে না। পানিতে অনেল স্রোত।

মেয়েঃ কিন্তু বাবাতো সাঁতার কাটতে গেছে। তাঁকে মানা করোনি কেন?

মাঃ তোমার বাবার জীবন বীমা করা আছে।cool

হাসির বাক্স ১৫

বোনঃ ভাইয়া আমি যখন গান গায় তখন তুই বাইরে দাঁড়িয়ে থাকিস কেন রে?

ভাইয়াঃ মা মনে করতে পারে, আমি তোকে মেরেছি, আর তুই কাঁদছিস।crying

 

The post একটু হাসুন। কিছু হাসির কৌতুক। appeared first on Amar Bangla Post.

শিক্ষক ছাত্র-ছাত্রীর হাঁসির কৌতুক

$
0
0

এই পোস্ট গুলো শুধু মাত্র মজা দেওয়ার জন্য।

01

এক ছাত্র পরীক্ষার হলে বসে প্রশ্ন পত্র নিয়ে বেশ অসুস্থ্য হয়ে বিড় বিড় করছে—

শিক্ষকঃ কি ব্যাপার তুমি খাতায় না লিখে বসে বসে উসখুস করছ কেন?

ছাত্রঃ স্যার, প্রশ্ন যে রকম কঠিন এসেছে লিখতে আমার বারোটা বেজে যাবে!!

শিক্ষকঃ তাতে কি? পরীক্ষা ত চলবে ঠিক একটা পর্যন্ত।

02

এক ছাত্র পরীক্ষার হলে বসে প্রশ্নপত্র নিয়ে বেশ অস্থির হয়ে বিড় বিড় করছে।

শিক্ষকঃ কী ব্যাপার তুমি খাতায় না লিখে বসে বসে উসখুস করছ কেন?

ছাত্রঃ প্রশ্ন যে রকম কঠিন এসেছে লিখতে আমার বারোটা বাজবে।

শিক্ষকঃ তাতে কি এখন তো এগারোটা বাজে।

03

এক ছাত্র তার বন্ধুকে চিৎকার করে নিহা নিহা বলে ডাকছে—

শিক্ষকঃ এই নিরঞ্জন তুমি নিহা নিহা বলে কাকে ডাকছ?

ছাত্রঃ   আমার বন্ধুকে স্যার।

শিক্ষকঃ নিহা কন ছেলের নাম হতে  পারে?

ছাত্রঃ না, মানে ওর আসল নাম  নিরঞ্জ হাওলাদার স্যার! আমরা সংক্ষেপে নিহা বলে ডাকি।

শিক্ষকঃ ভাগ্যিস তোদের কালে আমার জম্ম হয়নি।

আমার নাম শান্তুনু লাহিড়ী। (শালা)

04

একদিন এক শিক্ষক তার ছাত্রের কাছে প্রশ্ন করলেন বলতো তোমার সামনে যদি একদিকে কিছু টাকা আর অন্যদিকে জ্ঞান রাখা হয় তবে তুমি কোনটা নিবে?

অনন্যাঃ এটা সোজা স্যার। আমি অবশ্যই টাকা নেব!

শিক্ষকঃ আমি হলে জ্ঞান্টাই নিতাম।

অনন্যাঃ যার যেটার অভাব সে তো সেটাই নেবে স্যার।

05

কলেজে যুক্তিবিদ্যার ক্লাস চলছে। এক পর্যায়ে শিক্ষক এক ছাত্রকে দাঁড় করালেন এবং বললেন—

শিক্ষকঃ আচ্ছা ধর, তুমি চেয়ারে বসেছ চেয়ার মাটিতে স্পর্শ করে আছে অর্থাৎ তুমি মাটিতে বসেছ। এ রকম একটা উদাহরণ দাও তো?

ছাত্রঃ ধরুণ স্যার, আপ্নিন মুরগী খেয়েছেন আর মুরগি কেঁচো খেয়েছে সুতরাং আপনি কেঁচো খেয়েছেন।

শিক্ষকঃ খুব হয়েছে ।  বস।

06

ছাত্র এবং শিক্ষকের মধ্যে কথা হচ্ছে—

শিক্ষকঃ কী ব্যাপার! তুমি গতকাল স্কুলে আসনি কেন?

ছাত্রঃ বৃষ্টির জন্য আসতে পারিনি।

শিক্ষকঃ বৃষ্টি, বলো কী? আরে একে তো শীতকাল তার উপর গতকাল বৃষ্টি হলে তো আমরাও টের পেতাম!

ছাত্রঃ টের পাবেন ক্যামনে স্যার! এই বৃষ্টি তো সেই বৃষ্টি নয়। বৃষ্টি হচ্ছে আমার খালাতো বোন। ঈদের ছুটিতে বেড়াতে এসেছে। তাই ওকে ফেলে স্কুলে আসা হয়নি।

07

শিক্ষক ক্লাসে পড়াচ্ছেন—

শিক্ষকঃ আচ্ছা বলতে পারো দুধের সঙ্গে বিড়ালের কোনখানে মিল আছে?

ছাত্রঃ স্যার, এটা তো খুব সহজ প্রশ্ন।

শিক্ষকঃ তাহলে বলো।

ছাত্রঃ স্যার দুটো থেকেই “ছানা” পাওয়া যায়।

08

শিক্ষক দ্বিতিয় শ্রেণীর ছাত্রী পড়াচ্ছেন বাড়িতে—

শিক্ষকঃ বলতো ‘মাই হেড’ মানে আমার মাথা।

ছাত্রীঃ ‘মাই হেড’ মানে স্যারের মাথা।

ছাত্রীর বাবাঃ বল ‘মাই হেড’ মানে আমার মাথা।

ছাত্রীঃ ‘মাই হেড’ মানে বাবার মাথা।

ছাত্রীর ভাই, বল ‘মাই হেড’ মানে আমার মাথা।

ছাত্রীঃ ‘মাই হেড’ মানে ভাইয়ার মাথা, এরপর মা।

ছাত্রীর মাঃ বল ‘মাই হেড’ মানে আমার মাথা।

09

ছাত্রীঃ এবার  বুঝেছি ‘মাই হেড’ মানে সবার মাথা।

 

শিক্ষকঃ বলো তো! টেবিলে যদি পাঁচটা মাছি থাকে, আর একটি মাছি থাপ্পর দিএয় মেরে ফেলা হয় তাহলে টেবিলে আর কয়টা মাছি থাকবে?

ছাত্রঃ একটা স্যার।

শিক্ষকঃ অবাক হয়ে, কিভাবে?

ছাত্রঃ সবগুলো উড়ে যাবে, শুধু মরাটা পড়ে থাকবে।

 

The post শিক্ষক ছাত্র-ছাত্রীর হাঁসির কৌতুক appeared first on Amar Bangla Post.

ছেলেরা বছরে প্রতিদিন করে, মেয়েরা বছরে একবার করে? জিনিস টি?

$
0
0

ধাঁধা প্রশ্নঃ ছেলেরা বছরে প্রতিদিন করে, মেয়েরা বছরে একবার করে? জিনিস টি?

উত্তরঃ এটি একটি জেন্ডার (লিঙ্গ) বৈষম্য প্রশ্ন। মেয়েদেরকে খাটো করার জন্য একটি অহেতুক প্রশ্ন সমাজে উত্থাপন করা হয়েছে। আসলে বাঙ্গালীদের মতো অলস মস্তিঙ্ক পৃথিবীর দ্বিতীয় কোন দেশে নেই। তাই এরকম অহেতুক চিন্তা-ভাবনা। নয়তো ছেলেদের এমন কি বিষয় বস্তু আছে যা ছেলেদের নিত্য দিন ব্যবহার করতে হয় এবং মেয়েদের বছরে একবার ব্যবহার করলেই তাঁদের জীবন অতিবাহিত হয়ে যায়? আপনি খোঁজে পেয়েছেন? সম্ভত যে এমন প্রশ্নের উদ্ভাবক সে নিজে জানে না। তবে আমি একটি বিষয় খোঁজে পেয়েছি যা নিচের লাইনে আছে।

দ্বিতীয়ত্বঃ এই ধাঁধা প্রশ্নটি ভুল। যদি ধাঁধা প্রশ্নটি এরকম ভাবে হতো যে ছেলেরা করে প্রতিদিন আর মেয়ে ৩,৫,৭, কিংবা ১০ দিনে করে একবার তাহলে এই ধাঁধার প্রশ্নের উত্তরে বলা যায়ঃ গোসল। কেননা মেয়েদের মতো ছেলেদের গোসল না করার মতো বাধ্যকতা বা স্বাস্থ্যগত সাময়িক সমস্যা নেই। তাই ছেলেরা প্রতিদিন গোসল করতে  পারলে মেয়েরা মাসের সব সময় সব দিন গোসল করে যেতে পারে না।

তৃতীয়ত্বঃ এই ধাঁধার প্রশ্নের উত্তরটি এভাবে দেয়া যায়। আর তা হচ্ছে, সহবাস। ছেলেরা সন্তান লাভের প্রক্রিয়াটি হয়তো অনেকে প্রতিদিন করেন আর মেয়েরা সন্তান জন্মদানের মাধ্যমে বছরে এক বার সম্পন্ন করেন।ত্ত্ব

চতুর্থঃ ছেলেরা প্রতিদিনই শুক্রাণু উৎপাদন করতে পারে কিন্তু মেয়েরা বছরে একবারই সন্তান গর্ভ ধারণ করতে পারে।

পঞ্চমঃ ছেলেরা প্রতিদিনই কবর স্থানে প্রবেশ করতে পারে কিন্তু মেয়েরা বছরে একবারই কবর স্থানে প্রবেশ করতে পারে আর তা হচ্ছে মৃত্যুর সময়।

এই প্রশ্নের সূত্রপাত…

“এই ধাঁধাটির সূত্রপাত হয়েছিলো মধ্যপ্রাচ্যে, আরবি ভাষায়। আর সঠিক অনুবাদে প্রশ্নটি ছিলো- “কোন জিনিস ছেলেরা প্রতিদিন করতে পারে কিন্তু মেয়েরা আজীবনে মাত্র একবার করতে পারে?” আরবি ভাষায় বানান কিংবা উচ্চারণে সামান্য হেরফের হলেই তার অর্থ পাল্টে যায়ার সম্ভাবনা থাকে। দুর্ভাগ্যবশত এর ক্ষেত্রে হয়েছে তাই, ইংরেজিতে অনুবাদের সময় কিংবা পরবর্তীতে কোনোভাবে প্রশ্নটি মূলধারা থেকে বিচ্যুত হয়ে অযৌক্তিক একটি প্রশ্নে রুপ নেয়। আরবি ভাষায় থাকা মূল প্রশ্নটির উত্তর “কবরস্থানে যাতায়াত”, ছেলেরা প্রতিদিন কবরস্থানে যাতায়াত করতে পারে কিন্তু মেয়েদের কবরস্থানে যায়া নিষিদ্ধ। শুধু মৃত্যুর পরই তারা সেখানে যেতে পারে। আরবদের প্রেক্ষাপটে এই উত্তর সঠিক কিন্তু পৃথিবীর অন্যান্য জাতির ক্ষেত্রে এটি প্রযোজ্য নয়। প্রশ্নটি বিতর্কিত হয়ার পিছনে এটা আরেকটি কারন। শুধু এই প্রশ্নটিই নয়, এরকম আর কিছু প্রশ্ন আছে যা কিনা নির্দিষ্ট অঞ্চলের বাইরে গেলে গাঁজাখুরি টাইপের মনে হবে। উদাহরণস্বরুপ, মধ্যপ্রাচ্যেরই আরেকটি ধাঁধা- “What is brighter than the ice and darker than the night?” উত্তরটা হলো কাফনের কাপড়, যা কি না ধবধবে সাদা আবার কবরের ভেতর নিকষ কালো। কিন্তু এই প্রশ্ন যখন ইংরেজিতে ছড়িয়ে পড়ে তখন জিজ্ঞাসিত প্রশ্নটির মতো এটি একটি অবান্তর প্রশ্নে পরিণত হয়। প্রশ্নটিকে এর বর্তমান অরিজিন থেকে কল্পনা করলে এর সঠিক উত্তর পায়া যাবেনা, তবে সবচেয়ে কাছাকাছি উত্তর হলো Gamete Generating System, এই সিস্টেমটি মেয়েদের ক্ষেত্রে শুধুমাত্র একবার ডিম্বাণু তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। কিন্তু ছেলেদের ক্ষেত্রে সিস্টেমটি বিরামহীনভাবে প্রায় সারাজীবন ধরে শুক্রাণু উৎপাদন করতে থাকে।” লাল কালারের এই অংশটি ফেসবুক থেকে সংগ্রহ করা।

প্রিয় পাঠক-পাঠিকা, আমরা বিষয়টির উপরে আপনার মনের কৌতুহল মেটানোর চেষ্টা করেছি  এবং বিষয়টি উপরে ভিত্তি করে আমাদের সামনে যা এসেছে তা শালীন ভাষার মাধ্যমে আপনার সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করছি। এসম্পর্কে আপনার যদি কোন ভালো জানা বা ধারণা থাকে, তাহলে কমেন্টের মাধ্যমে তুলে ধরুন।

লিখেছেনঃ সৈয়দ রুবেল (প্রতিষ্ঠাতা  সম্পাদকঃ আমার বাংলা পোস্ট.কম)

The post ছেলেরা বছরে প্রতিদিন করে, মেয়েরা বছরে একবার করে? জিনিস টি? appeared first on Amar Bangla Post.


চরম হাসির জোকস ও কৌতুক। শুধুমাত্র বড়দের জন্য ১৮+

$
0
0

আপনাদেরকে কিছুক্ষণের জন্য আনন্দ দিতে অনেক দিন পর আবারো হাজির হলাম কিছু বাংলা জোকস ও কৌতুক গল্প নিয়ে।
এই হাসির জোকস ও গুলো আপনাকে স্বল্প সময়ের জন্য হলেও হাঁসিতে মাতিয়ে রাখবে।
তবে আর দেরি কেনো? পড়া শুরু করুণ…

সেরা ১০ টি বাংলা হাসির কৌতুক

০১ পয়সা নেবে কেন?

খদ্দর ও দেহপসারিনী মধ্যে কথা হচ্ছে…

খদ্দরঃ সেক্স করার সময় উভয়ই মজা পাই, তাহলে তুমি আমার কাছ থেকে পয়সা নেবে কেন?

দেহপসারিনীঃ আউটগোয়িং এই চার্জ লাগে, ইনকামিং ফ্রি।laugh

০২ বান্দর ও ইঁদুর…

মেয়েরা বান্দর পছন্দ করে, কেননা তাঁরা সবসময় কলা খোজে।

ছেলেরা ইন্দুর পছন্দ করে কেননা, তাঁরা সবসময় গর্ত খোজে।

০৩. নগ্ন ছবি…

স্বামী দেশের বাহিরে থাকে। পুরাই মাথা খারাপ অবস্থা। ফোন করে স্ত্রীকে অনেক আদর করল।

আদর করার এক পর্যায়ে স্ত্রীকে বলল একটা ফুল বডির ছবি এমএমএস করে পাঠাতে। ফুল ন্যাকেড!

.

স্ত্রী স্বামীর কথা মত ছবি পাঠাল। বিছানায় শোয়া।

ফুল ন্যাকেড, হাতে কোন ফোন নেই।

০৪ বান্ধবী…

নতুন বিয়ে হওয়া বান্ধবীকে প্রশ্ন করল শায়লা..

কী রে তোর বর কেমন?
আর বলিস না, স্বামী আর পেঁচার মাঝে কোন পার্থক্য নেই।
কেন, এমন কথা বলছিস কেন?
বলছি কারণ স্বামীরা তাঁদের বউদের সব ভালো জিনিস শুধু রাতের বেলাই খুঁজে পায়।surprise

০৫ শুরু করার আগে…

অফিস থেকে বাড়ি ফিরে স্বামী বলল, ‘শুরু করার আগে ভাতটা দাও, খেয়ে নিই।’

স্ত্রী ভাত বেড়ে দিল। ভাত খেয়ে স্বামী ডেয়িংরুমের সোফায় বসতে বসতে বলল, ‘শুরু করার আগে এক গ্লাস পানি দাও…বড্ড তেষ্টা পেয়েছে।’

স্ত্রী পানি দিয়ে গেল। পানি খেতে খেতে স্বামী বিছানায় গিয়ে শুয়ে পড়ল। তারপর বলল, ‘শুরু করার আগে এক কাপ চা দাও না আমাকে।’

এইবার স্ত্রী রেগে খেয়ে, ‘অ্যাই, পেয়েছ কী তুমি আমাকে, আমি তোমার চাকর? অফিস থেকে ফিরে একটার পর একটা খালি অর্ডার মেরেই যাচ্ছ…নির্লজ্জ, অসভ্য, ছোটলোক, স্বার্থপর…

স্বামী কানে তুলা গুঁজতে গুঁজতে বলে, ‘এই যে…শুরু হয়ে গেল।’sad

০৬. ভিখারি ও পথচারী

ভিখারিঃ স্যার। ২ টা টাকা দেন।

পথাচারীঃ আরে একটু আগেই তোমাকে ২ টাকা দিলাম।

ভিখারিঃ অতীতের কথা ভুলে যান। অতীত নিয়ে পড়ে আছেন বলেই দেশের এই অবস্থা।surprise

০৭. এখনো কুমারী…

চতুর্থ বিয়ের পর টিনা গেছে হানিমুনে।

প্রথম রাতে স্বামীকে বলছে সে, ‘প্লিজ, ধীরে, আমি কিন্তু এখনো কুমারী।’

টিনার স্বামী ঘাবড়ে গিয়ে বললো, ‘কিন্তু তুমি তো আগে তিনবার বিয়ে করেছো!’

টিনা বললো, ‘হ্যাঁ। কিন্তু শোনোই না। আমার প্রথম স্বামী ছিলেন একজন গাইনোকলজিস্ট, আর তিনি শুধু ওখানে তাকিয়ে থাকতে পছন্দ করতেন। দ্বিতীয় স্বামী ছিলেন একজন সাইকিয়াট্রিস্ট, তিনি শুধু ওখানকার ব্যাপারে কথা বলতে পছন্দ করতেন। আর আমার তৃতীয় স্বামী ছিলেন একজন স্ট্যাম্প কালেক্টর—ওফ, আমি ওঁকে খুবই মিস করি।devil

০৮. প্রেমিক প্রেমিকা…

প্রেমিক প্রেমিকাকে বলছে,

প্রেমিকঃ আমি না তোমাকে বিয়ে করতে পারবো না।

প্রেমিকাঃ কেন?

প্রেমিকঃ আমার বাসার সবাই আমার এ বিয়ের বিপক্ষে।

প্রেমিকাঃ তোমাদের বাসার কে কে আমাদের বিয়েতে মত দিচ্ছে না?

প্রেমিকঃ আমার বউ আর বাচ্চা।cool

০৯. উত্তেজিত

এক প্রফেসর তার সাইকোলজি ক্লাসে এক ছাত্রীকে প্রশ্ন করলেন, মানুষের শরীরের কোন অঙ্গটা উত্তেজিত অবস্থায় সাধারণ অবস্থার চেয়ে দশগু বড় হয়ে যায়?

মেয়েটি লজ্জায় লা হয়ে বলল। স্যার এটা আমার পক্ষে বলা সম্ভব না।

তখন একই প্রশ্ন প্রফেসর এক ছাত্রকে করলেন।

ছেলেটি দাঁড়িয়ে বলল, স্যার চোখের মণি।

তখন প্রফেসর মেয়েটিকে বললেন, এক নম্বর কথা, তুমি পড়াশোনায় যথেষ্ট অমনোযোগী, দুই নম্বর কথা তোমার মনমানসিকতা অশ্লীল এবং তিন নম্বর হচ্ছে বিয়ের পর তুমি অবশ্যই হতাশ হবে।enlightened

১০. গর্ভবতী পাত্রী

প্রচন্ড অলস এক লোক বড়শিতে মাছ তুলে বসে আছে।

পাশ দিয়ে একজনকে যেতে দেখে কোমল স্বরে বললেন, ভাই মাছটা একটু খুলে দেবেন?

একটু বিরক্ত হয়েও মাছটা খুলে দিলেন লোকটি।

তারপর বললেন, এত অলস আপনি!

এককাজ করেন, একটা বিয়ে করেন।

ছেলেপেলে হলে আপনাকে কাজে সাহায্য করতে পারবে।

জবাবে অলস লোকটা বললো…

ভাই, আপনার জানাশোনা কোনো গর্ভবতী মেয়ে আছে?angel

আরো কিছু কৌতুক ও জোকসের তালিকা…

০১। দুই বান্ধবীর হাঁসির কৌতুক

০২। একটু হাসুন। ১৫ টি হাসির কৌতুক।

কেমন লাগলো এই হাসির জোকস ও কৌতুক গুলো জানাতে কমেন্ট করুণ।

The post চরম হাসির জোকস ও কৌতুক। শুধুমাত্র বড়দের জন্য ১৮+ appeared first on Amar Bangla Post.

মজার ধাঁধা (ধাঁধা প্রশ্নের উত্তর ২০১-২২০)

$
0
0

কালিদাস পণ্ডিতের মজার ধাঁধা গুলো গ্রাম-গঞ্জে খুবই জনপ্রিয়। বিশেষ করে বিয়ের বাড়ীতে কনের পক্ষে ছেলের পক্ষে এবং ছেলের পক্ষ কনের পক্ষে ধাঁধার প্রশ্ন করে থাকে এবং সে ধাঁধার প্রশ্নের দিতে হয় নয়তো লজ্জা পেতে হয়। কিন্তু ধাঁধার প্রশ্নের উত্তর যদি আপনার আগে থেকে জানা থাকে তাহলে এর উত্তর দিতে সহজ হবে এবং লজ্জা পেতে হবে না। দেখে নিন কিছু মজার ধাঁধার উত্তর।

মজার ধাঁধা ২০১-২২০

২০১. কোন শহর খুলতে মানা,

তা কি তোমার আছে জানা।

উত্তর–খুলনা।

২০২. কোন সে সরস ফল বলো দেখি ভাই

ফেলি তার আর্ধ ভাগ, অর্ধাংশ খাই।

টক মিষ্টি স্বাদ তার চোখ আগণন

বাংলাদেশের সস্তা ফল নাম কত এখন?

উত্তর-আনারস।

২০৩. কোন সে বিদেশী ভাষা নাম চার অক্ষরে,

দ্বিতীয় কেটে দেখো পানিতে বাস করে?

উত্তর—ইংলিশ।

২০৪. কোন টেবিলে পায়া থাকে না,

ঝুলে থাকে, ছাড়ায় না?

উত্তরঃ টাইম টেবিল।

২০৫. কোন পাখির ডিম নাই, বলো তো দেখি।

বলতে না পারলে বুঝবো বুদ্ধি নাই ঘটে।

উত্তরঃ বাদুর।

২০৬. কোন ফলের উপরটা খাই, ভিতরে তার ফুল,

ভাবতে গেলে তার কথা পণ্ডিতের হয় ভুল?

উত্তরঃ চালতা।

২০৭. কোন ফলের বীজ নেই, বল দেখি দাদা।

বলতে না পারলে, হবে তুমি গাধা।

উত্তরঃ নারিকেল।

২০৮. কোন ব্যাংকে টাকা থাকে না। ধার কখনো পাওয়া যায় না।

উত্তরঃ ব্লাডব্যাংক।

২০৯. কোন গাছেতে হয় না ফুল, আছে শুধু গন্ধ।

গাছ তলাতে গেলে পরে, সবাই পাবে গন্ধ।

উত্তরঃ চন্দন।

২১০. কোন গাছের পাতায় কাঁটা, মাথায় ঝাঁটা, দেখিতে নিরস, কাটিলে তাহার দেহে পাবে মিষ্টি রস।

ছোট ছোট ফলে তার ঝোপে ঝোপে ধরে, কাঁচায় সবুজ, পাকলে লাল ছোটরা আদর করে।

উত্তরঃ খেজুর গাছ।

২১১. কোমর ধরে শুইয়ে দাও, কাজ যা করার করে নাও।

উত্তরঃ শিল নোড়া।

২১২. কেবান সে ফল ভাই, লেজে থাকে দাড়ি?

গা কেটে ধরে ফল, খায় নর-নারী।

উত্তরঃ ভুট্টা

২১৩. কট কাচারিতে বিচার শুনি, জন্ম আমার বনে।

সবাই আমার পেটে বসে, কষ্ট পাই না মনে।

উত্তরঃ চেয়ার।

২১৪। কনছেন দেখি, সাদার ভেতর সাদা।

উত্তরঃ ডিম।

২১৫. কথা ও ছবি ছায়ায় আসে, দেখে তা কিন্তু সবাই হাসে?

উত্তরঃ টেলিভিশন।

২১৬. কদমের ভাই সজন রায়; একশো আটটা জামা গায়।

তবু তার সাদ মিটে না, আরো জামা চায়।

উত্তরঃ কলাগাছ।

২১৭. কলের মধ্যে পা দিয়েছি, তাইতো আমায় পেলে।

বিপদ হলে দোষটা সবাই আমার ঘাড়ে ফেলে।

উত্তরঃ কপাল।

২১৮. কনছেন দেখি কোন খানা খাওয়া যায় না?

উত্তরঃ গোসলখানা।

২১৯. কনছেন দেখি কোণ বাসা ভাড়া দেওয়া যায় না?

উত্তরঃ ভালবাসা।

২২০. কাঁচাতে তুলতুল, পাকাতে টক।

লেংটা হয়ে বাজারে যায়, জিভে আসে পানি।

উত্তরঃ তেঁতুল।

এরপর পড়ুন : ধাঁধা প্রশ্নের উত্তর ২২১-২৪০

আরো পড়ুন : প্রশ্নঃ ছেলেরা প্রতিদিন করে, মেয়েরা বছরে একবার করে। তা কি?

The post মজার ধাঁধা (ধাঁধা প্রশ্নের উত্তর ২০১-২২০) appeared first on Amar Bangla Post.

কালী দাস পণ্ডিতের মজার ধাঁধা (ধাঁধা প্রশ্নের উত্তর ২২১-২৪০)

$
0
0

কালী দাস পণ্ডিতের মজার ধাঁধা প্রশ্নের উত্তর শিখুন।

এই পোস্ট এ পাবেন কালী দাস পন্ডীতের আরো ২০ টি মজার ধাঁধা ও ধাঁধার প্রশ্নের উত্তর।

আগের দেওয়া ধাঁধা গুলোর তালিকা…

  1. ধাঁধা প্রশ্নের উত্তর ২০১-২২০

  2. ১০০ মজার ধাঁধা ও ধাধার প্রশ্নের উত্তর। 
  3. ছেলেরা বছরে প্রতিদিন করে, মেয়েরা বছরে একবার করে? জিনিস টি?

২২১.বন থেকে বেরুল টিয়ে সোনার টোপর মাথায় দিয়ে।

উত্তরঃ আনারস।

২২২.ঘরের মধ্যে ঘর, নাচে কনে-বর।

উত্তরঃ মশারি।

২২৩. আল বেয়ে যায় সাপ, ফিরে ফিরে চায় বাপ।

উত্তরঃ সুঁই-সুতো।

২২৪. রাজা-মন্ত্র্রি-সৈন্য মিলে নৌকা চড়ে যুদ্ধে যায় জীবন তো দূরের কথা, ঢাল-তলোয়ার ছাড়াই কুপকাত।

উত্তরঃ দাবা খেলা।

২২৫. বলো সে কী ফল খেতে বড় বেশ- কলজের মধ্যে থোকা থোকা কমলা বুড়ির কেশ।

উত্তরঃ???

২২৬. মানুষ নয় প্রাণীও নয় পিছে পিছে ঘোরে, লাথি দিলে সেও যে লাথি দেয় জোড়ে।

উত্তরঃ ছায়া।

২২৭. হাতি নয় ঘোড়া নয়, মোটা মোটা পা তরু নয়, লতা নয়, ফুলে ভরা গা।

উত্তরঃ পালঙ্ক।

২২৮. তিন অক্ষরের নাম তার, বাংলাদেশে নাই, প্রথম অক্ষর বাদ দিলে অনেক লোকে খায়।

উত্তরঃ জাপান।

২২৯. অলি অলি পাখিগুলি গলি গলি যায়, সর্ব অঙ্গ ছেড়ে দিয়ে চোখ খুবলে খায়।

উত্তরঃ ধোঁয়া।

২৩০. উড়তে পাখি উনুর ঝুনুর বসতে পাখি ধন্দা আহার করতে যায় পাখি হাত থাকে তার বান্ধা।

উত্তরঃ জাল।

৩৩১. হাতে আছে, হাতে নাই হাত বাড়ালে পাবি কই।

উত্তরঃ কনুই।

৩৩২. চাই নাকো তবু খাই, বেশি খেলে মারা যাই।

উত্তরঃ পিটুনি।

৩৩৩. দুই অক্ষরের নাম যার প্রসিদ্ধ একটি গাছ, নামটি উল্টে দিলে পুঁতি চারাগাছ।

উত্তরঃ বটগাছ।

৩৩৪. সকলের শিরে ধরে নাহি ধরে কেশে হাত নাই, পা নাই বলো ধরে কে সে?

উত্তরঃ মাথা ধরা।

৩৩৫. সবকিছুই সে পাড়ি দিয়ে যায় নদীর পাড়ে গেলে অমনি থেমে যায়।

উত্তরঃ রাস্তা।

৩৩৬. গায়েতে কন্টকাবৃত সজারু সে নয় মানুষে পেলে গন্ধ তখনি ছেদ হয়।

উত্তরঃ কাঠাল।

৩৩৭. আহার্য নয় তবু খায় সর্বজন, অনিচ্ছাতে বাধ্য হয়, করিতে ভক্ষণ।

উত্তরঃ আছাড়।

৩৩৮. জলে রই স্থলে রই জল বিনা কিছু নয়।

উত্তরঃ বরফ।

৩৩৯. লাল বরণ, ছয় চরণ, পেট কাটলে হাঁটে, মূর্খ লোকে বলবে কিসে পন্ডিতের শির ফাটে।

উত্তরঃ ডাস পিঁপড়া।

৩৪০. তিন বীর রারো শির বত্রিশ লোচন, ভূমিতে পড়িয়া বীর করে মহারণ।

উত্তরঃ পাশার ঘুঁটি।

The post কালী দাস পণ্ডিতের মজার ধাঁধা (ধাঁধা প্রশ্নের উত্তর ২২১-২৪০) appeared first on Amar Bangla Post.

একটু হাসুন- কিছু স্বামী-স্ত্রীর মজার কৌতুক ১৮+

$
0
0

কৌতুকআপনি কিছু সময় হাসতে চান?

তাহলে স্বামী স্ত্রীর ১০টি মজার জোকস ও কৌতুক পড়ুন।

০১ ম্যাচের খোল

রফিক আর পলির আজ বাসর রাত…রফিক পলি কে কিস করছে…..এসময় দেখে পলির কাছে একটা ম্যাচের খোল আর একটা ৫০ টাকার নোট।

রফিকঃ ম্যাচের খোল কেন?

পলিঃ তোমার কাছে আমি কিছুই লুকাবোনা…

যখন আমি আমার কোন বয়ফ্রেন্ডের সাথে সেক্স করতাম তখন একদানা চাল আমি এটার মধ্যে রাখতাম।

রফিক কিছু না বলে ম্যাচের খোলটি হাতে নিয়ে খুলে দেখে খোলের মধ্যে মাত্র তিনটি দানা।সে কিছুটা গম্ভীর হয়ে মনে মনে ভাবলো যাক মাত্র তো তিনটি দানা এই ভেবে সে পলিকে মাফ করে দিল।তারপরও রফিক ৫০ টাকার ব্যাপারে কৌতুহল থামাতে না পেরে বলেই বসল…

রফিকঃ আচ্ছা ম্যাচের কাহিনী তো বুঝলাম কিন্তু তোমার হাতে ৫০ টাকার নোট কিসের??

পলিঃ গতকালই আমি ২ কেজি চাল ৫০ টাকায় বিক্রি করে দিয়েছি!!!

০২ খাট

এক নব-বিবাহিত দম্পতি এক হোটেল এ রুম ভাড়া নিতে গিয়েছে ।

হোটেল ম্যানেজার : “দেখুন , আমাদের খাট-গুলো বেশ পুরাতন । এগুলো নষ্ট হয়ে যাচ্ছে । তো , স্বামী–স্ত্রী দের আমরা খাট দেই না । আপনারা কষ্ট করে ফ্লোর এ থাকবেন । “

এই বলে ম্যানেজার রুম-বয় কে ডেকে বলল : এই খাট গুলা সরা ।

স্বামী : দেখুন ভাই, আমরা নব বিবাহিত …

ম্যানেজার ( রুম বয়কে ডেকে ) : এই, চেয়ার গুলাও সরা..

০৩ সোনার কনডম

একবার এক রানীর সোনার গহনা বানাতে ইচ্ছা হল।। আর রাজার পেনিস (penis) খুব ব্যথা হলো।

কোনো উপায় না দেখে তিনি যৌন অভিজ্ঞ ডাক্তারকে আর স্বর্ণকারকে ডেকে পাঠালেন।

তাই দেখে রাজার প্রাসাদের দুই বরকন্দাজ আলাপ করছে-

প্রথম বরকন্দাজ : আচ্ছা, রাজার হঠাৎ যৌন ডাক্তার আর স্বর্ণকার এতো দরকার পড়লো কেন বলো তো?

দ্বিতীয় বরকন্দাজ : আরে, এও বুঝলে না। রাজার এবার শখ হয়েছে তিনি সোনার কনডম পরবেন!

০৪ সাদা পর্দা

এক ভদ্রলোকের ডাইরি থেকে………….

“অনেক কঠিন সময় যাচ্ছে আমার অফিসে। ২ দিন টানা অফিসে কাজ করতে হয়েছে একটা প্রোজেক্টের কাজে। তো এরকম শ্রান্ত হয়ে আমি সন্ধ্যাবেলা বাসায় ফিরলাম। আমার স্ত্রী আমাকে অনেক অনুরোধ করেছে আজকে আমি যাতে সন্ধ্যায় বাসায় ফিরি। আমি অনেক ক্লান্ত আর এদিকে আমি দুপুরে খেয়েছি গাজরের হালুয়া আর পরাটা (যেটা আমার একদম খাওয়া ঠিক হয় নি)। আমার গ্যাসের অনেক সমস্যা। এসব খাওয়াতে গ্যাস অনেক ববেড়ে গিয়েছে।

আমি বাসায় ফিরার পর আমার স্ত্রী আমাকে দেখে অনেক উচ্ছ্বসিত হল। আর বলল “হানি, আজকে তোমার জন্য একটা সারপ্রাইজ ডিনার আছে। সে অনেক সময়ই এই কাজ করে। চমকে দিয়ে সারপ্রাইজ দিতে পছন্দ করে। যাই হোক সে আমাকে টেবিলে নিয়ে বসালো। দেখলাম যে টেবিলের পাশে সাদা পর্দা দিয়ে ব্লাইন্ডফোর্ড দেয়া। এদিকে গ্যাসে আমার অবস্থা খারাপ। আমার গ্যাস বের করা খুব জরুরী হয়ে পড়েছে। কি করব বুঝছি না। এই সময়ে আশীর্বাদের মত পাশের রুমে ফোন বাজলো। আমার স্ত্রী অই রুমে চলে গেল। আমি হাপ ছেড়ে বাঁচলাম। সে ফোন ধরতে গেল আর আমি সাথে সাথে বায়ুত্যাগ করলাম শব্দ করে। গন্ধ বের হল যেন ময়লার ডাস্টবিনের মতো। আমি ন্য…

াপকিন দিয়ে নাড়তে গন্ধ তাড়ালাম। মানে চেষ্টা করতে লাগলাম।এরপর চাপ আরেকটা হাল্কা করার জন্য আরেকবার গ্যাস ছাড়লাম অ্যাটমবোমের মতো। এবার গন্ধ বের হল পচা শাঁকসবজির। আমি খেয়াল করছিলাম সে কতক্ষণ ফোনে কথা বলে। এরই মাঝে আরও কয়েকবার গ্যাস ছাড়লাম। গন্ধ বের হচ্ছিল পুরো সারের ট্রাক থেকে যেরকম গন্ধ আসে ওরকম। সে ফোনটা রেখে চলে আসছিল। এরমধ্যে আমি সর্বশেষ গ্যাসটা ছাড়লাম। খুবই শান্তি লাগছিল।

যাই হোক সে আসলো। সে এসে জিজ্ঞেস করল যে আমি সাদা পর্দা সরিয়েছি নাকি! আমি আশ্বস্ত করলাম যে আমি সরাই নি।

সে তখন সাদা পর্দাটি সরাল।

প্রায় ২০ জনের মতো বন্ধু আর আত্মীয় সেখান থেকে বের হয়ে আসলো আর বলল “শুভ জন্মদিন!!!!!!!!”

০৫ প্রোগ্রামার এর জবাব!

পিসির সামনে বসে প্রোগ্রাম রচনা করছে প্রোগ্রামার। তার দৃষ্টি আকর্ষণের নানাবিধ চেষ্টা ব্যর্থ হওয়ার পর তার স্ত্রী নতুন কেশবিন্যাস করল, নতুন পোশাক পরল, মেকআপ করল মন দিয়ে, তারপর তার কাছে গিয়ে বলল, ‘আমার দিকে তাকিয়ে দেখো তো। কোনো পরিবর্তন লক্ষ করছো?’

স্ত্রীর দিকে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থেকে প্রোগ্রামার বলল, নতুন স্কিন?

০৬ মাতালের জন্য!

গভীর রাত। প্রচণ্ড বৃষ্টি হচ্ছে।

কেউ একজন চিৎকার করে বলছে, ‘এই যে ভাই, কেউ আছেন? একটু ধাক্কা দেবেন?’

চিৎকার শুনে ঘুম ভেঙে গেল মিসেস মলির। মলি তাঁর স্বামী রফিক সাহেবকে ধাক্কা দিয়ে বললেন, ‘এই যে, শুনছো, কে যেন খুব বিপদে পড়েছে!’

ঘুমাতুর কণ্ঠে বললেন রফিক, ‘আহ্! ঘুমাও তো! লোকটার কণ্ঠ শুনে মাতাল মনে হচ্ছে।’

অভিমানের সুরে বললেন মলি, ‘মনে আছে সেই রাতের কথা? সেদিন তোমার কণ্ঠও মাতালের মতোই শোনাচ্ছিল।’

রফিক বললেন, ‘মনে আছে। সে রাতেও প্রচণ্ড বৃষ্টি হচ্ছিল। তোমার খুব শরীর খারাপ করেছিল। গাড়িতে করে তোমাকে নিয়ে হাসপাতালে যাচ্ছিলাম। হঠাৎ গাড়ি বন্ধ হয়ে গেল। সেদিন আমিও চিৎকার করেছিলাম, কেউ আছেন? একটু ধাক্কা দিয়ে দেবেন?’

মলি বললেন, ‘মনে আছে তাহলে। সেদিন যদি তোমার চিৎকার শুনে একটা লোকও এগিয়ে না আসত, কী হতো বলো তো? আজ অন্যের বিপদে তুমি যাবে না? প্লিজ, একটু গিয়ে দেখো না!’

অগত্যা উঠতে হলো রফিক সাহেবকে। ভিজে চুপচুপা হয়ে কাদা-পানি মাড়িয়ে এগিয়ে চললেন তিনি শব্দের উৎস লক্ষ্য করে। বললেন, ‘কোথায় ভাই আপনি?’

শুনতে পেলেন, ‘এই তো, এদিকে। বাগানের দিকে আসুন।’

রফিক সাহেব এগোলেন। আবারও শুনতে পেলেন, ‘হ্যাঁ হ্যাঁ…ডানে আসুন। নিম গাছটার পেছনে…।’

রফিক সাহেব আরও এগোলেন।

‘আহ্! ধন্যবাদ! আপনার ভাই দয়ার শরীর। কতক্ষণ ধরে দোলনায় বসে আছি, ধাক্কা দেওয়ার মতো কাউকে পাচ্ছি না!’ বলল মাতাল!

০৭ জেল থেকে ছাড়া পেতাম!

মাঝরাতে হঠাৎ ঘুম ভেঙে গেল স্ত্রীর। চোখ পিটপিট করে তাকিয়ে দেখলেন, স্বামী বিছানায় নেই।

বিছানা থেকে নেমে গায়ে গাউন চাপালেন তিনি। তারপর স্বামীকে খুঁজতে সিঁড়ি দিয়ে নিচে নেমে এলেন। বেশি খুঁজতে হলো না। রান্নাঘরের টেবিলেই বসে থাকতে দেখা গেল স্বামীকে। হাতে গরম এক কাপ কফি নিয়ে দেয়ালের দিকে তাকিয়ে আছেন তিনি। দেখেই বোঝা যাচ্ছে, গভীর

কোনো চিন্তায় মগ্ন।

মাঝেমধ্যে অবশ্য হাতের রুমাল দিয়ে চোখ থেকে পানি মুছে নিচ্ছেন, তারপর কফি খাচ্ছেন।

‘কী হয়েছে তোমার?’ রান্নাঘরে ঢুকতে ঢুকতে চিন্তিতভাবে বললেন স্ত্রী।

‘এত রাতে রান্নাঘরে কেন?’

স্বামী তাঁর স্ত্রীর দিকে তাকালেন। তারপর গম্ভীর হয়ে বললেন, ‘হঠাৎ ২০ বছর আগের কথা মনে পড়ল।

খেয়াল আছে তোমার, যেদিন আমাদের প্রথম দেখা হয়েছিল। আর তার পর থেকেই তো আমরা ডেট

করতে শুরু করেছিলাম।

তোমার বয়স ছিল ষোলো। তোমার কি মনে পড়ে সেসব?’

স্ত্রী তাঁর স্বামীর চোখের পানি মুছে দিতে দিতে জবাব

দিলেন, ‘হ্যাঁ, অবশ্যই মনে আছে।’

স্বামী একটু থেমে বললেন,

‘তোমার কি মনে আছে, পার্কে তোমার বাবা আমাদের হাতেনাতে ধরে ফেলেছিলেন?’

‘হ্যাঁ, আমার মনে আছে।’ একটা চেয়ার নিয়ে স্বামীর কাছে বসতে বসতে বললেন স্ত্রী।

স্বামী আবার বললেন, ‘মনে আছে, তোমার বাবা তখন রেগে গিয়ে আমার মুখে শটগান ধরে বলেছিলেন, ‘এক্ষুনি আমার মেয়েকে বিয়ে করো, নয়তো তোমাকে ২০ বছর জেল খাটাব আমি।’

স্ত্রী নরম সুরে বললেন, ‘আমার সবই মনে আছে।’

স্বামী আবার তাঁর গাল থেকে চোখের পানি মুছতে মুছতে বললেন,

‘আজকে আমি জেল

থেকে ছাড়া পেতাম।

০৮ বড় করে দিব

বিবাহিত এক ভদ্রমহিলা গেছেন ডাক্তারের কাছে – ডাক্তার সাহেব, আমার স্তন দুটি অনেক ছোট, কী করলে বড় হবে জানাবেন?

ডাক্তারটি আবার বেজায় লম্পট, ভাবল এই তো সুযোগ। খুশি হয়ে মহিলাকে বলল, এখন থেকে প্রতিদিন একবার করে আসবেন। আমি চুষে বড় করে দিব।

মহিলা খুশি হয়ে বলল, তাই?? তাহলে আমার স্বামীকেও নিয়ে আসব আপনার কাছে। তার penis টাও অনেক ছোট, আপনি চুষে বড় করে দিয়েন…

০৯ পরামর্শ

করিম সাহেব এবং জরিনা বেগম স্বামী-স্ত্রী। দুজনের মধ্যে কিছুতেই বনিবনা হচ্ছে না। দিনরাত ঝগড়া লেগেই থাকে। তাঁরা গেছেন একজনপরামর্শকের কাছে। সব শুনে পরামর্শক করিম সাহেবকে বললেন, ‘আপনাদের সমস্যাটা বুঝতে পেরেছি। শুনুন, আপনি প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে পাঁচ কিলোমিটার হাঁটবেন।’

এক সপ্তাহ পর করিম সাহেবকে ফোন করলেন পরামর্শক।

পরামর্শক: কী খবর করিম সাহেব, আছেন কেমন?

করিম সাহেব: আমি তো খুবইভালো আছি! আপনার পরামর্শ কাজে লেগেছে।

পরামর্শক: বাহ! আপনার স্ত্রী কেমন আছেন?

করিম সাহেব: কী করে বলব? আমি তো বাড়ি থেকে ৩৫ কিলোমিটার দূরে আছি!

১০ চোর-পুলিশ

এক ভদ্রলোক সম্প্রতি বিয়ে করেছেন। যাকে বিয়ে করেছেন তার বয়স নিতান্তই কাঁচা। বিবাহ পরবর্তি বিষয়গুলোর ব্যপারে স্পষ্ট ধারনা নেই সেই মেয়ের। যাইহোক, ভদ্রলোক প্রথম কিছুদিন অনেক ভাবে চেষ্টা করেও ব্যর্থ হলেন তার নুতন বৌ-এর লজ্জা ভাঙ্গাতে। অতঃপর শেষ চেষ্টা হিসেবে একটা খেলার আশ্রয় নিলেন।

তিনি তার নবপরিনীতাকে বললেন, এসো আমার চোর-পুলিশ খেলি। স্ত্রী খেলার নাম শুনে বেশ উৎসাহি হয়ে উঠলো। নিয়ম জানতে চাইলো।

ভদ্রলোক তখন জানালেন এই খেলায় আমার একটা চোর আছে যাকে তোমার জেলে নিয়ে বন্দি করতে হবে।বিষয়টা ভদ্রলোকের স্ত্রীর কাছে খুব মজার মনে হলো। তারা পরবর্তি বেশ কিছু সময় চোর-পুলিশ খেলার মধ্যদিয়ে চোরটাকে জেলে নিয়ে বন্দি করতে সক্ষম হলো। ভদ্রলোক খুশি হলেন।ভদ্রলোক পাশ ফিরে শুয়ে আছেন। পাঁচ মিনিটও যায়নি, তার স্ত্রী চিৎকার করে উঠলো, “এই দেখো দেখো চোরটা জেল থেকে বের হয়ে গিয়েছে!”

কি আর করা! অতঃপর আবার তারা চোর ধরতে ব্যস্ত হয়ে পড়লো এবং কিছুক্ষনের মধ্যে চোর ধরাও পড়লো। ভদ্রলোক স্ত্রীকে বললেন, “এবার খুশি?” স্ত্রী লাজুক হেসে জবাব দিলো, “হ্যা”।ভদ্রলোক ক্লান্তিতে দুচোখ বন্ধ করে শুয়ে আছেন। এমন সময় শুনতে পেলেন স্ত্রী বলছে, “এই, দেখো না! চোরটা আবার জেল থেকে বের হয়ে গিয়েছে!”

ভদ্রলোক বিরক্ত হয়ে আবারও চোর-পুলিশ খেলায় অংশ নিলেন এবং খেলা শেষে যথারীতি স্ত্রীকে বললেন, “খুশি?” স্ত্রী এবারও লাজুক হেসে জবাব দিলো, “হ্যা”।

ক্লান্ত-অবসন্ন ভদ্রলোক দ্রুত তন্দ্রায় চলে গেলেন। সেখান থেকে তিনি শুনতে পেলেন স্ত্রীর গলা, “এই, দেখো না! চোরটা আবারও জেল থেকে বের হয়ে গিয়েছে!”

এবার রাগে চিৎকার করতে করতে ভদ্রলোক বললেন, “তুমি এটা কেন বুঝতে পারছো না যে চুরির অপরাধে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দেয়া হয় না?”।

বাংলা জোকস ও কৌতুক গুলো বই থেকে সংগ্রহিত।

আরও কিছু জোকস ও কৌতুকের তালিকা…

০১ দুই বান্ধবীর হাসির জোকস

০২ শিক্ষক ছাত্র-ছাত্রীর হাঁসির কৌতুক

০৩ চরম হাসির জোকস ও কৌতুক। শুধুমাত্র বড়দের জন্য ১৮+

জোকস গুলো পড়ে আপনার কাছে ভালো লাগলে অবশ্যই শেয়ার করুণ।

The post একটু হাসুন- কিছু স্বামী-স্ত্রীর মজার কৌতুক ১৮+ appeared first on Amar Bangla Post.

রাসূল (সাঃ) এর আনন্দ কৌতুক

$
0
0

প্রিয় নবী ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কোন কোন সময় ছাহাবায়ে কেরামের সঙ্গে আনন্দ-কৌতুক করেছেন বলে উল্লেখ আছে। কিন্তু তাঁহার পবিত্র আনন্দ-কৌতুককে আমাদের হাসি-ঠাট্টার সঙ্গে তুলনা করা ঠিক হবে না। কোন ব্যক্তি যদি সত্যিকার অর্থেই রাসূল ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের অনুরূপ হাসি-মজাক করিতে সক্ষম হয়, তবে নিঃসন্দেহে তাহা নিন্দনীয় কিংবা অপছন্দনীয় হবে না। বরং এক হিসাবে তাহা সুন্নত …

The post রাসূল (সাঃ) এর আনন্দ কৌতুক appeared first on Amar Bangla Post.

Viewing all 20 articles
Browse latest View live